সংক্ষিপ্ত
২০১৪ সাল থেকে আয়কর স্ল্যাব পরিবর্তিত হয়নি। মৌলিক ব্যক্তিগত কর অব্যাহতি সীমা সর্বশেষ ২০১৪ সালে সংশোধিত হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী সীতারামন ২০২০ সালের বাজেট পেশ করার সময় একটি নতুন কর ব্যবস্থা চালু করেছিলেন।
যখনই বাজেটের বিষয় নিয়ে চর্চা শুরু হয়, তখনই বেতনভোগী শ্রেণী আয়কর ছাড়ের প্রত্যাশা করে। গত বাজেট ছিল বেতনভোগী শ্রেণীর জন্য বেশ হতাশাজনক। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের জন্য আয়কর স্ল্যাবে কোনও পরিবর্তন ঘোষণা করেননি। ২০১৪ সাল থেকে আয়কর স্ল্যাব পরিবর্তিত হয়নি। মৌলিক ব্যক্তিগত কর অব্যাহতি সীমা সর্বশেষ ২০১৪ সালে সংশোধিত হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী সীতারামন ২০২০ সালের বাজেট পেশ করার সময় একটি নতুন কর ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। তবে, নতুন কর ব্যবস্থা করদাতাদের জন্য ঐচ্ছিক হিসেবে রাখা হয়।
নতুন ট্যাক্স স্ল্যাব
২.৫ পর্যন্ত আয় কর থেকে মুক্ত
২.৫ থেকে ৫ লক্ষের মধ্যে আয়ের উপর ৫ শতাংশ হারে পুরানো এবং নতুন কর ব্যবস্থার অধীনে কর দেওয়া হয়।
৫ লক্ষ থেকে ৭.৫ লক্ষ টাকার মধ্যে ব্যক্তিগত আয়ের উপর নতুন ব্যবস্থার অধীনে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
৭.৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষের মধ্যে আয়ের উপর নতুনের অধীনে ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
১০ লক্ষ টাকার উপরে তিনটি স্ল্যাব রয়েছে
১০ লক্ষ থেকে ১২.৫ লক্ষ টাকার মধ্যে ব্যক্তিগত আয়ের উপর নতুন ব্যবস্থার অধীনে ২০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
১২.৫ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ আয়ের উপর ২৫ শতাংশ কর দিতে হবে
১৫ লক্ষ টাকার উপরে আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে কর দেওয়া হয়।
পুরানো ট্যাক্স স্ল্যাব
২.৫ লক্ষ পর্যন্ত আয় কর থেকে মুক্ত
২.৫ থেকে ৫ লাখের মধ্যে আয়ের উপর ৫ শতাংশ হারে পুরানো এবং নতুন কর ব্যবস্থার অধীনে কর দেওয়া হয়।
পুরোনো স্লাবের আওতায় ৫ লক্ষ থেকে ৭.৫ লক্ষ টাকার মধ্যে ব্যক্তিগত আয় ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হয়।
৭.৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষের মধ্যে আয়ের উপর পুরানো ব্যবস্থায় ২০ শতাংশ হারে কর দেওয়া হয়
পুরানো স্ল্যাব অনুযায়ী ১০ লক্ষ টাকার উপরে ব্যক্তিগত আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে কর দেওয়া হত।
পয়লা ফেব্রুয়ারি, কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৩ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন পেশ করবেন এবং বাজেট বক্তৃতা সকাল ১১ টায় শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৩ থেকে বেতনভোগী শ্রেণীর প্রত্যাশার মধ্যে রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বৃদ্ধি, ৮০ সি ছাড় বৃদ্ধি, ট্যাক্স স্ল্যাবের হারে পরিবর্তন।