সরকারি কর্মকর্তা সেজে প্যান কার্ডের জালিয়াতি বেড়েছে। 

দেশের নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ নথি হল প্যান কার্ড এবং আধার কার্ড। দৈনন্দিন কাজে এই দুটি প্রয়োজন হয়। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে হোটেলে চেক ইন করার জন্যও এগুলি গুরুত্বপূর্ণ। এই কার্ডগুলিতে প্রতিটি ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য থাকে। তাই এগুলির অপব্যবহার এবং জালিয়াতির আশঙ্কা বেশি। পিআইবি ফ্যাক্ট চেক অনুসারে, প্যান কার্ডের মাধ্যমে জালিয়াতি বেড়ে চলেছে।

সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইমেলের মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তা সেজে প্যান কার্ডের জালিয়াতি বেশি হচ্ছে। এই মেইলে ই-প্যান কার্ড অনলাইনে ডাউনলোড করতে বলা হয়। "ই-প্যান কার্ড বিনামূল্যে অনলাইনে ডাউনলোড করুন: ধাপে ধাপে গাইড" শিরোনামে মেইল আসে বলে পিআইবি জানিয়েছে। এই বার্তা সম্পূর্ণ ভুয়ো বলে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ পিআইবি সতর্ক করেছে।

কীভাবে জালিয়াতি হয়...

ই-প্যান কার্ড ডাউনলোড করার ধাপে ধাপে নির্দেশিকা সম্বলিত মেইল পাঠায় জালিয়াতকারীরা। এতে প্যান কার্ড ডাউনলোডের লিঙ্ক থাকে। এই লিঙ্কে ক্লিক করবেন না এবং ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না বলে পিআইবি জানিয়েছে।

কীভাবে জালিয়াতি থেকে বাঁচবেন

আয়কর বিভাগের নামে কোনো মেইল বা ওয়েবসাইট পেলে প্রমাণীকরণ ছাড়া প্রতিক্রিয়া জানাবেন না। এই ধরনের মেইলের সংযুক্তিগুলি খুলবেন না। সন্দেহজনক মেইলে ব্যক্তিগত তথ্য চাইলে দেবেন না। এ ধরনের জালিয়াতি লক্ষ্য করলে অভিযোগ করুন।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।