সংক্ষিপ্ত
মহাসঙ্কট পরিস্থিতিতে কোথায়ও বিনিয়োগ করাও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। পোস্ট অফিসের এই যোজনাতে টাকা ইনভেস্ট করা সবচেয়ে ভাল অপশন। পোস্ট অফিসের এই যোজনায় টাকা ইনভেস্ট করলে আপনার টাকা যেমন সুরক্ষিত থাকবে ঠিক তেমনই ভালও রিটার্নও পাওয়া যাবে। এবার বয়স্ক লোকেদের জন্য একটি বিশেষ স্কিম নিয়ে হাজির পোস্ট অফিস। কয়েক বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে চাইলে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সবথেকে বেস্ট অপশন। বয়স্ক লোকেদের জন্য এই বিশেষ স্কিমটিতে রয়েছে একাধিক সুবিধা।
মহাসঙ্কট পরিস্থিতিতে কোথায়ও বিনিয়োগ করাও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। পোস্ট অফিসের এই যোজনাতে টাকা ইনভেস্ট করা সবচেয়ে ভাল অপশন। পোস্ট অফিসের এই যোজনায় টাকা ইনভেস্ট করলে আপনার টাকা যেমন সুরক্ষিত থাকবে ঠিক তেমনই ভালও রিটার্নও পাওয়া যাবে। এবার বয়স্ক লোকেদের জন্য একটি বিশেষ স্কিম নিয়ে হাজির পোস্ট অফিস। কয়েক বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে চাইলে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সবথেকে বেস্ট অপশন। বয়স্ক লোকেদের জন্য এই বিশেষ স্কিমটিতে রয়েছে একাধিক সুবিধা। এই স্কিমে বিনিয়োগ করার একটা বড় স্বস্তি হল আপনার টাকা সম্পর্ণ নিরাপদ থাকবে। মহাসঙ্কট পরিস্থিতিতে টাকা জমাতে চাইলে কিংবা টাকা দ্বিগুন করতে চাইলেপোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা রাখুন। সবথেকে বড় সুবিধা হল এটি সরকারি সংস্থা। এখানে নির্দিষ্ট সময়ে টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন কোনওরকম ঝুঁকি ছাড়াই।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে বিনিয়োগকারীরা ৭.৪ শতাংশ হারে সুদ পাবেন। মাত্র ৫ বছরে পেয়ে যাবেন ১৪ লক্ষ টাকা। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম-এর আওতায় অ্যাকাউন্ট খুললে সবার প্রথমে আপনার বয়য় কমপক্ষে ৬০ বছর হতে হবে। এছাড়াও স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়া ব্যক্তিরাও এর যোজনায় অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সিনিয়র সিটিজেন স্কিমে ১০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে পরবর্তী ৫ বছরে ৭.৪ শতাংশ সুদের হারে ম্যাচিউরিটির সময় মোট ১৪ লক্ষ ২৮ হাজার ৯৬৪ টাকা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ৪ লক্ষ ২৮ হাজার ৯৬৪ টাকা সুদ বাবদ পাওয়া যাবে । যারা পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা জমাতে চান তারা শীঘ্রই পোস্ট অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করুন।
এই স্কিমটিতে অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে যে আপনাকে ১০ লক্ষ টাকাই রাখতে হবে এমন কোনও ব্যাপার নেই। মাত্র ১০০০ টাকা জমা রেখেও এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকার বেশি টাকা রাখা যায় না। এর পাশাপাশি ১ লাখ টাকার বেশি অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে আপনাকে একটি চেক দিতে হবে। সাধারণত এই স্কিমটির মেয়াদ ৫ বছর, তবে বিনিয়োগকারীরা চাইলে এই সময়সীমাও পরবর্তীকালে বাড়ানো যেতে পারে। এই স্কিমটি ম্যাচিউরিটির পরে আরও ৩ বছর বাড়ানো যেতে পারে। স্কিমের সময়সীমা বাড়াতে গেলে আপনাকে পোস্ট অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে। এই স্কিমে গ্রাহকরা চাইলেই তার স্ত্রী এবং স্বামীর সাথে যৌথভাবেও অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।