সংক্ষিপ্ত
- পিএফ অ্যাকাউন্ট এবার হ্যাকারদের টার্গেটে
- পিএফ অ্যাকাউন্টের মতোন দেখতে হুবহু একটা ফেক ওয়েবসাইটেই ভুঁয়ো ফাঁদ পেতেছে হ্যাকাররা
- একবার ক্লিক হয়ে যায় ফেক অ্যাকাউন্টে তাহলে সব শেষ
- পিএফই শুধু নয়, টাকা তোলা থেকে প্রশাসনিক কাজকর্ম সবকিছুই এখন অনলাইনে
একটানা লকডাউনের জেরে নাজেহাল প্রত্যেকে। টেকনোলজি যত উন্নত উন্নত হচ্ছে তত অনলাইন প্রতারণা ঘটনা উঠে আসছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ডেটা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে হ্যাকাররা। পিএফ অ্যাকাউন্ট এবার হ্যাকারদের টার্গেটে। সূত্র থেকে জানা গেছে, পিএফ অ্যাকাউন্টের মতোন দেখতে হুবহু একটা ফেক ওয়েবসাইটেই ভুঁয়ো ফাঁদ পেতেছে তারা। ভাল মতোন খতিয়ে না দেখলে দুটো ওয়েবসাইটের পার্থক্য বোঝা খুবই সমস্যার। আর না বুঝে যদি একবার ক্লিক হয়ে যায় ফেক অ্যাকাউন্টে তাহলে সব শেষ। মাত্র এক মিনিটের মধ্যে খালি হয়ে যেতে পারে নিজের সঞ্চয়ের সমস্ত টাকাই।
আরও পড়ুন-শরীরচর্চা করলেই বাড়বে 'স্পার্ম' কাউন্ট, যৌনতায় ভাটা পড়ার আগেই জানুন সমাধানের উপায়...
ইপিএফ থেকে যেভাবে হ্যাকাররা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তাতে সরকারি দফতরও হতবাক হয়েছে। করোনার মধ্যে লকডাউনে সব কাজই হচ্ছে এখন অনলাইনে। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে হ্যাকাররা সমস্ত টাকা লুট করে নিচ্ছে। সকল গ্রাহকরাই অনলাইনের মাধ্যেম পিএফ-এর কাজ সেরে নিচ্ছেন। তবে শুধু পিএফই নয়, টাকা তোলা থেকে প্রশাসনিক কাজকর্ম সবকিছুই এখন অনলাইনে। তাই সাবধানতা অবলম্বন না করলেই যে কোনও মুহূর্তে প্রতারিত হতে পারেন অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা।
ইতিমধ্যেই একাধিক প্রতারণা ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার পর থেকেই গ্রাহকদের নিশ্চিত করতে শ্রমমন্ত্রক। নিজের কাজ করার আগে তারা যেন সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখেন তা নিয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সোশ্যালেও এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। হ্যাকাররা বিভিন্ন কৌশলে নিজেদের ফাঁদ পেতে বসে আছেন। এসএমএস, ওয়েবসাইট এর মাধ্যমেই তারা টাকা চুরি করছেন। এবার আধার, ব্যাঙ্ক ডিটেলস, ইউএএনের মতো ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ে তার এই জালিয়াতি শুরু করেছে।