সংক্ষিপ্ত

  • কোভিডের তৃতীয় তরঙ্গ পিছিয়ে যেতে পারে 
  • আগামী ৬-৮ মাস সময় পাওয়া যেতে পারে 
  • তারমধ্যেই দৈনিক এক কোটি টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা 
  • লক্ষ্যমাত্র নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার 
     

কিছুটা হলেও দেরি আসবে করোনাভাইরাসের তৃতীয় তরঙ্গ। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল সায়েন্সের (ICMR) সদ্যো প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে করোনাভাইরাসের তৃতীয় তরঙ্গ কিছুটা হলেও দেরিতে আসবে। সেই  প্রসঙ্গে তুলে ধরে কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান চিকিৎসক এনকে আরোরা জানিয়েছেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্য এই মধ্যবর্তী সময়ে অর্থাৎ ৬-৮ মাসে দৈনিক এককোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। 

'আর বলিউডের কপি না করাই ভালো', পাক চলচ্চিত্র নিমার্তাদের পরামর্শ ইমরান খানের ...

সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলার সময় আরোরা জানিয়েছেন জাইডাস ক্যাডিলার তৈরি করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের  ক্লিনিক্যাল ট্রায়ার প্রায় শেষ পর্যায়ে। জুলাইয়ের শেষ অথবা অগাস্টের প্রথম সপ্তাহেই এটি টিকাহিসেবে সাধারণ মানুষকে দেওয়া যেতে পারে। জাইডাস ক্যাডিলার টিকা মূলত ১২-১৮ বছর বয়সীদের দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেছে সমস্ত পরীক্ষার রিপোর্ট খতিয়ে দেখেই শিশুদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

করোনা থেকে সুস্থ হয়েই মস্তিষ্কের জটিল রোগে আক্রান্ত কিশোর, চিকিৎসার খরচ আকাশ ছোঁয়া .. 

অন্যদিকে শনিবারই সুপ্রিম কোর্টে কোন্দ্রীয় সরকার করোনাভাইরাসের টিকাকরণের রোডম্য়াপ জমা দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে। চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারত দেশের সমস্ত প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকদের টিকা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। আগের টিকানীতি নিয়ে রাজ্যসরকারগুলি আপত্তি জানানোর পরেই কেন্দ্রীয় সরকার নতুন টিকানীতি গ্রহণ করেছে। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারই বেসরকারি সংস্থাগুলি থেকে টিকা কিনে রাজ্যগুলিরে সরবরাহ করবে। পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাও অর্থের বিনিময় টিকাকর্মসূচি চালাতে পারবে বলেও জানান হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরাকরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে দেশের ১৮ উর্ধ্ব জনগণের সংখ্যা ৯৩-৯৪ কোটি। এদের সকলকে টিকা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রের ১৮৬-১৮৮ টিকার ডোজের প্রয়োজন। যার মধ্য জুলাইয়ের মধ্যেই কেন্দ্রের হাতে আসবে ৫১ কোটির বেশি টিকার ডোজ। কেন্দ্রীয় সরকার শনিবারও সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছে জাইডাস ক্যাডিলাও তার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষ করেছে।