সংক্ষিপ্ত
- করোনা থেকে সুস্থ হয়েই আক্রান্ত
- মস্তিষ্কের জটিল রোগে আক্রান্ত
- ১৩ বছরের কিশোরের চিকিৎসা চলছে
- দেশে এটি দ্বিতীয় ঘটনা
করোনাভাইরাসের সংক্রমিত হয়েছিল ১৩ বছরের কিশোর। করোনামুক্ত হওয়ার পরেই ভয়াবহ এক রোগের স্বীকার হল সে। বর্তমানে বেঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালের জীবন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই চালাচ্ছের ১৩-র কিশোর। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অ্যাকিউট নেক্রোটাইজিং এনসেফালোফ্যাথি অব চাইল্ডহুড (ANEC) নামে বিরল মস্তিষ্কের রোগে ভুগছে আক্রান্ত। চিকিৎসকরাই জানিয়েছেন এজাতীয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা এদেশে দ্বিতীয় আর কর্নাটকে প্রথম।
জম্মুতে ড্রোন হামলা পরেই আরও বড় নাশকতার ছক, উদ্ধার ৬কেজি বিস্ফোরকে ঠাসা তাজা বোমা ...
এসএস ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক এনকে কলাপনাওয়াক জানিয়েছেন, আক্রান্তে সবরকম ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। তখনই দেখা যায় তার মস্তিষ্ক নিস্ক্রীয় ছিল। তাকে তিন দিনের জন্য ভেন্টিলেটরে রাখা হয়েছিল। আবস্থার সামন্য উন্নতি হলে সেখান থেকে বার করা হয়। আক্রান্তের আরও দিন সাতেক চিকিৎসার প্রয়োজন। শারীরিক ভাবে আরও একটু সুস্থ হওয়ার পরেই মস্তিষ্কের কতটা ক্ষতি হয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। তবে এই রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট টিকিৎসকরা। এক চিকিৎসক জানিয়েছেন ৩০ কেজি ওজনের একটি শিশুর চিকিৎসার জন্য একএকটি ইনজেকশনের দাম ৭৫ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা। তার ওপর রয়েছে ওষুধ আর আনুসঙ্গিক খরচ।
তিন দিনের লাদাখ সফরে রাজনাথ সিং, চিনের বিরুদ্ধে অবস্থানরত ভারতীয় সেনার মনোবল বাড়ানোই লক্ষ্য ..
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসের অধীনে থাকা ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের তথ্য অনুযায়ী এএনইসি একটি বিরল মস্তিষ্কের রোগ। এটি দ্রুত মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে সক্ষম। এটি সাধারণত তীব্র ফিব্রাইল রোগ অনুসরণ করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সংক্রমণ হয়। পরিবেশগত কারণেও এটি হতে পারে। পাশাপাশি জিনগত প্রভাবেই এই রোগে যেকেউ আক্রান্ত হতে পারে। ভাইরাল সংক্রমণগুলির লক্ষ্য হল জ্বর, শ্বাস প্রশ্বাসের সংক্রমণ আর গ্যোস্ট্রোএন্টেররাইটিস। এটির লক্ষণ হল খিঁচুনি হওয়া। আক্রান্ত ব্যক্তি দ্রুত সচেতন হতে পারে না। কোমায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। যকৃতের সমস্যা দেখা দেয়। আর স্নায়বিক ঘাটতি দেখা দেয়।
'আর বলিউডের কপি না করাই ভালো', পাক চলচ্চিত্র নিমার্তাদের পরামর্শ ইমরান খানের ...
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পোস্ট-কোভিড রোগে দেশের বহু মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। কেউ ভুগছেন প্রবল জ্বরে, তো কেউ আক্রান্ত হচ্ছেন ফুসফুলের ফাইব্রোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস জাতীয় রোগে। তাই কোডিভ আক্রান্তের সুস্থ হওয়ার পরেই প্রবল পরিচর্যার প্রয়োজন রয়েছে। আর সেই দিকেই জোর দিতে বলেছেন চিকিৎসকরা।