সংক্ষিপ্ত
- করোনা সুরক্ষায় ইতিহাস গড়ল ভারত
- দেশজুড়ে শুরু হল টিকাকরণ কর্মসূচি
- লকডাউনের আগে জনতা কারফিউ জারি
- কেন তা করা হয়েছিল, নিজেই জানালেন মোদী
গতবছরের প্রায় শুরু থেকেই করোনাভাইরাসের থাবায় ত্রস্ত গোটা বিশ্ব। সেই সময় মার্চের শেষের দিকে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষা পেতে জনতা কারফিউ ও পরে লক়ডাউন জারি করা হয়েছিল। সেই দেশবাসীকে কাঁসর বাজানো ও প্রদীপ জ্বালানোর বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু এর উদ্দেশ্য কী ছিল? তা নিজেই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আরও পড়ুন-প্রথম দিনেই রাজ্যে বিফল কো-উইন অ্যাপ, তথ্য লিখে রাখা হচ্ছে কাগজে কলমে
শনিবার থেকে দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাসের টিকাকরণ কর্মসূচি। করোনাভাইরাসের সুরক্ষায় এই ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে করোনার টিকাকরণের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপরই দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বার্তা দেন, ''করোনার টিকাকরন শুরু হলেও এমনটা ভাবা উচিত নয় যে, এই মহামারি থেকে সুরক্ষিত। আগের মতই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক ব্যাবহার করা করোনা সংক্রান্ত সমস্ত বিধিই মানতে হবে দেশবাসীকে''।
আরও পড়ুন-করোনার টিকাকরণ প্রক্রিয়া চলছে রায়গঞ্জে, পুরসভায় প্রথম দফায় এসেছে ১৭ হাজার ডোজ
পাশাপাশি জনতা কারফিউ ও কাঁসর-প্রদীপ জ্বালানোর বিষয়টি খোলসা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, ''জনতা কারফিউ আসলে ধৈর্যের পরীক্ষা ছিল। লকডাউনের জন্য দেশবাসীকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার প্রয়োজন বোঝাতেই এই জনতা কারফিউ জারি হয়েছিল গোটা দেশে''। একইসঙ্গে তিনি আরও জানান, ''দেশবাসীর মনোবল বাড়াতে কাঁসর ঘণ্টা বাজানো এবং প্রদীপ জ্বালানোর বার্তা দেওয়া হয়েছিল। জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী''।