সংক্ষিপ্ত
কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ গত ২৪ ঘন্টায় একলাফে অনেকটাই কমেছে। গত ৪৮ ঘন্টায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে । রাজ্যে ধীরে ধীরে একেবারেই কমে এসেছে কোভিড সংক্রমণ।
কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ গত ২৪ ঘন্টায় একলাফে অনেকটাই কমেছে। গত ৪৮ ঘন্টায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে । রাজ্যে ধীরে ধীরে একেবারেই কমে এসেছে কোভিড সংক্রমণ। গত চব্বিশ ঘন্টায় স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন এবার ২২ জন। তবে বাংলায় গত চব্বিশ ঘন্টায় নতুন করে কেউ কোভিডের বলি হয়নি। তবু মানুষের মনে চতুর্থ ঢেউ নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছে।
শুক্রবারের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে দৈনিক কোভিড সংক্রমণ আগের থেকে অনেকটাই কমেছে।রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ জন । করোনার দৈনিক পজিটিভিটি রেট আগের থেকে কমে হয়েছে ০.২৭ শতাংশ।রাজ্যে এখনও পর্যন্ত কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লক্ষ ১৯ হাজার ২৫৩ জন। যদিও তার মধ্যে ৯৯ শতাংশই করোনা মুক্ত হয়ে গিয়েছেন। স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে কোভিড মুক্ত হয়েছেন ৩৯ জন। এখন পর্যন্ত বাংলার ১৯ লক্ষ ৯৭ হাজার ৭০৬ জন ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ে জয়ী হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৯৩ শতাংশ। হোম আইসোলেশনে রয়েছে ৩১৮ জন। হাসপাতালে ভর্তি ২৬ জন কোভিড পজিটিভ।
আরও পড়ুন, আজ থেকেই বৃষ্টি কমার পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গে, ভিজবে উত্তরবঙ্গের ৮ জেলা
অপরদিকে গোটা এপ্রিল মাসই কোভিডে মৃত্যুহীন ছিল রাজ্য। তবে মাঝে কোভিডে মৃত্যু হলেও ফের মৃত্য়ু শূন্য বাংলা। গত চব্বিশ ঘন্টায় স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে কোভিডের জেরে আর কোনও মৃত্যু হয়নি। এখনও অবধি বাংলায় মারণ রোগের বলি ২১ হাজার ২০৩ জন। কোভিড বিধি উঠে গেলেও সংক্রমণ রুখতে নমুনা পরীক্ষা চলছে। একদিনে ৮ হাজার ২০০ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও অবধি ২৫,২৭৭, ৯১৮ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। টেস্টিং-র পাশাপাশি টিকাকরণও চলছে জোর কদমে।
আরও দেখুন, চেনে তাঁদের প্যারিসও, কেমন আছে সোনাগাছির যৌনকর্মীরা, চলুন ফিরে দেখা যাক
অপরদিকে রাজ্যে এহেন পরিস্থিতিতে জরুরী বৈঠক করেছে কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ। ওই বৈঠকে ঠিক হয়েছে, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের সময় যেসকল সংক্রমণে দাপট সবচেয়ে বেশি ছিল, সেগুলিকে হটপ্সট হিসাবে চিহ্নিত করা কড়া নজরদারি চালানো হবে। নিউআলিপুর , কসবা, বড়বাজার, কালীঘাট, ভবানীপুর, শিয়ালদহ, যাদবপুর, মুকুন্দপুর, গড়িয়ার মতো জায়গা থেকে শুরু করেই করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা শহরের অন্য জায়গার থেকে বেশি। ওই সব এলাকায় যাতে মানুষ মাস্ক পড়েন, বাজারগুলিতে যাচে দূরত্ববিধি বজায় থাকে, এর জন্য প্রচার চালানো হবে।