সংক্ষিপ্ত
- কোভিশিল্ড টিকার ডোজ নিয়ে মন্তব্য
- আপাতত বাড়ানো হচ্ছে না ব্যবধান
- পরবর্তীকালে সিন্ধান্ত পরিবর্তন হতে পারে
- দৈনিক এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া জরুরি
এখনও পর্যন্ত দু-দুবার পরিবর্তন হয়েছে কোভিড ১৯এর ভ্যাকসিন কোভিশিল্ডি টিকার সময়সীমা। তবে আপাতত ডোজ ব্যবস্থার কোনও পরিবর্তন প্রয়োজন নেই। তেমনই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকার। তবে নীতি আয়োগের সদস্য ভিকে পল জানিয়েছেন 'কোনও কিছুই পাথরে লেখা নেই'। যার অর্থ প্রয়োজনে আবারও পরিবর্তন করা হতে পারে করোনাভাইরাসের টিকার সময়ের ব্যবধান। প্রথমে বলা হয়েছে ২৮ দিনের ব্যবধানে দেওয়া হবে দুটি ডোজ। পরবর্তীকালে তা বাড়ি ৬-৮ সপ্তাহ করা হয়েছিল। বর্তমানে ১২-১৬ সপ্তাহের ব্যবধানে কোভিশিল্ডের দুটি ডোজ দেওয়া হচ্ছে গ্রাহকদের।
চিন যোগ সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া করোনা-মুক্ত দেশ, অবাক করার মত দাবি কিম জং উনের ...
কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের ডোজ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে নীতি আয়োগের পক্ষ থেকে সরাসরি জানিয়ে দেওয়া হয় এই মুহূর্তে টিকার ডোজের সময়ের পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। ভ্যাকসিনটির ট্র্যাকিং সিস্টেমের অধীনে ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতা, ডোজের ব্যবধান আর অঞ্চল ভিত্তিক প্রভাব সমস্ত কিছুই খতিয়ে দেখা হয়েছে। তারপরেই সময়সীমান পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টিকানীতির মূলই হল কোভিড মহামারি রুখতে ভ্যাকসিন থেকে সর্বোচ্চ সুবিধে পাওয়া।
করোনার তৃতীয় তরঙ্গ নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ রাহুল গান্ধীর, 'জ্ঞানীবাবা' কটাক্ষ স্মৃতি ইরানির ...
অ্যাস্ট্রোজেনেকার তরফে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রধান জানিয়েছিলেন কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের মধ্যে দুই থেকে তিন মাসের ব্যবধান জরুরি। পরবর্তীকালে অধ্যাপক অ্যান্ড্রু পোলার্ড বলেন কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন ভারতে ১২-১৬ সপ্তাহের অন্তরে প্রয়োগ করলে কার্যকারীতা বেশি পাওয়া যায়। টিকা সংক্রান্ত জাতীয় প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতাদের একটি সুপারিশেই ১৩ মে থেতে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের ডোজ ১২-১৬ সপ্তাহ বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
যোগী রাজ্যে ফের কি ফিরবে বিজেপি, ফয়দা লুঠতে কতটা তৈরি অখিলেশ-মায়াবতীরা ...
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে জানান হয়েছে বর্তমানে ভারতের দৈনিক ১কোটি ২৫ লক্ষ মানুষকে টিকা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। আগামী মাসে ভারত ২০-২২ কোটি টিকার ডোজ হাতে পাবে। কোভিড প্যানেলের চেয়ারম্যান ডক্টর এনকে আরোরা জানিয়েছেন দ্রুত টিকা প্রদানই দেশের অর্থনীতিতে গতি আনতে পারে। দৈনিক এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া জরুরি বলেও জানিয়েছেন তিনি।