সংক্ষিপ্ত

  • প্রাক্তন আরজেডি সাংসদের মৃত্যু 
  • মৃত্যু সাহাবুদ্দিনের 
  • তিহার জেলে বন্ধি ছিলেন তিনি 
  • গাফিলতির অভিযোগ লালু কন্যার 

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সাহাবুদ্দিবন। শনিবার সকালে দিল্লির হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। করোনাভআিরাসে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দিল্লি হাইকোর্ট আগেই দিল্লির আপ সরকার ও তিহার জেল কর্তৃপক্ষকে সাহাবুদ্দিনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়েছিল। সেই নির্দেশ অনুযায়ী ডিডিইউ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু তারপরেও বাঁচানো গেল না তাঁকে। 

খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিহার জেলে বন্দি ছিলেন সাহাবুদ্দিন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৪ এপ্রিল থেকেই তিনি ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা ছিল তাঁর। তিহার জেলে হাইপ্রোফাইল কয়েক জন বন্দি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলে। তাদের মধ্যেই ছিল সাহাবুদ্দিনের নাম। তিহার জেল সূত্রেরখবর তিহার জেলে করোনা আক্রান্ত বন্দির তালিকায় রয়েছে গ্যাংস্টার ছোটা রাজন। 

সাহাবুদ্দিনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে আরজেডি। লালু যাদবের পুত্র তেজস্বী যাদব টুইট করে বলেছেব প্রাক্তন সাংসদ সাহাবুদ্দিনের অকাল মৃত্যুর খবর খুবই বেদনাদায়ক। পরিবার ও পরিজনদের প্রতি সমবেদনা তাঁর মৃত্যু দলের কাছে অপুরণীয় ক্ষতি। আরজেডি প্রয়াত প্রাক্তন সাংসদের পরিবারের পাশে থাকবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারও সাহাবুদ্দিনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। মৃতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। তবে লালু প্রসাদ যাদবের মেয়ে রোহিনী আচার্য সাহাবুদ্দিনের মৃত্যুতে সরকারের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন।