সংক্ষিপ্ত

আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদে গোটা বিশ্বে প্রশ্ন উঠছে ন্যায়বিচারের। বাঙালি শিল্পীরাও সুর তুলেছেন প্রতিবাদের। রাজপথে নেমে এসেছে সাধারণ মানুষ।

আরজি কর কাণ্ড, বিশ্ব দরবারে কলকাতা মানেই এই ঘটনার কথাই উঠে আসছে। কি ঘটন এর তদন্তে? অপরাধীরা কী শাস্তি পেল? প্রায় প্রতিটি প্রবাসী বাঙালিকেই এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হচ্ছে বিদেশী মানুষগুলোর কাছে। তাঁরাও জানতে আগ্রহী শেষমেষ কী ঘটল? বাংলা ছাপিয়ে গোটা বিশ্ব জানতে চায় তিলোত্তমা কী ন্যায় বিচার পেল? কে দেবে এর উত্তর? কার কাছে করবে বাংলার মানুষ এই প্রশ্ন? কোথায় বা কবে মিলবে এই প্রশ্নের উত্তর? তবে বাঙালি থেমে নেই, রাজপথে জড়ো হয়ে নিজেদের দাবী জানাতে শিখেছে বাঙালি। না বাঙালি ঘুমিয়ে থাকে না, শুধু সহ্য করে মুখ বুজে আর যখন মাথা সোজা করে দাঁড়ায় তখন গোটা বিশ্বে তার আঁচ ছড়িয়ে পড়ে। এটাই বাঙালি, এই জাতি এক ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি।

ঠিক যেভাবে এক বাঙালি আরজিকর কাণ্ডে প্রতিবাদে এক গান বাঁধল যা প্রায় তিলোত্তমার ন্যায় বিচারের দাবী আরও জোড়ালো হতে সাহায্য করল- 'আর কবে?'। এবার আরও এক বাঙালি পুজোর সময় প্রতিবাদের সুর চড়াতে গান গেয়েছেন নারীশক্তিকে জাগ্রত করতে- ‘প্রত্যেকটা মেয়েই দুর্গা’- বাঙালি শিল্পী শান- আরজিকর কাণ্ডে অরিজিৎ-এর পর শান সুর ধরলেন প্রতিবাদের। শুনে নিন শানের এই গান-

YouTube video player

কবে তিলোত্তমা ন্যায় বিচার পাবে জানা নেই। কতদিন রাজপথ দখল নেবে বাংলার মানুষরা তাও জানা নেই। তবে এটুকু সবাই জেনেছে। এবার বাঙালি জেগে উঠেছে। কারও ভয়ে নয়, নিজের তাগিদে এগিয়ে এসে মানুষ দখল নিচ্ছে রাজপথ। য বাঙালিকে অনেকেই মৃতপ্রায় জাতি বলে ধরে নিয়েছিল, এই তিলোত্তমা যেতে যেতে সেই জাতিকে নিজের হাতে জাগিয়ে দিয়ে গেল। এবার এই জাতটা প্রতিবাদের আগুনে এমনই জ্বলে উঠেছে, যার আঁচ ছড়িয়ে পড়ছে দিকে দিকে। গর্বিত বাঙালি-