তনুশ্রী চক্রবর্তী এবার অবাক ঠিক মিমি চক্রবর্তীর মতই। তিনিও বাড়ি থেকে না বেরিয়েও করোনায় আক্রান্ত, রিপোর্ট পেয়ে অবাক অভিনেত্রী।
এই খবর সামনে আসা মাত্রই শোকের ছায়া বাংলাদেশের দর্শকমহলে। অভিনেত্রীর হত্যাকান্ডের জেরে তোলপাড় সিনে দুনিয়া। মোটর ওপর কুড়িটির বেশি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। চুটিয়ে কাজ করেছিলেন টেলিভিশনেও।
দাদাগিরির মঞ্চেই সমস্ত কৌতূহলের অবসান ঘটালেন দাদা নিজেই। জানিয়ে দিলেন আর খুব বেশি দেরি নেই। বছর দেড়েকের মধ্যেই রূপোলি পর্দায় দেখতে পাওয়া যাবে তাঁর নিজের বায়োপিক।
কথায় আছে 'যে রাধে সে চুল ও বাঁধে'। এই প্রবাদের প্রত্যক্ষ উদাহরণ হলেন সকলের প্রিয় অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে তার অভিনয় দক্ষতাসকল কে মুগ্ধ করে আসছে। তাকে মুক্ত কণ্ঠে গান ও গাইতে শোনা গিয়েছে।
এক ঘর শূন্যতা। ফাঁকা পড়ে থাকা বিছানা, স্টাডি টেবিল। যার উপর এখন শুধু পড়ে রয়েছে তাঁর চিহ্ন। দেওয়াল জুড়ে থাকা নানা সময়ের ছবি। জানান দিচ্ছে তাঁর উপস্থিতি। অনেকটা যেন স্মরণ করিয়ে দেয় বিশ্বকবির শেষের সেই দিনগুলো।
শুরুটা হয়েছিল ডান্স বাংলা ডান্স জুনিয়ার থেকে। সেখানেই ঐন্দ্রিলাকে পাওয়া যায় সঞ্চালকের ভূমিকায়। এরপর অভিনয়ে হাতেখড়ি।
কখনও শাড়ি কখনও আবার অফ শোল্ডার ড্রেস। ইন্ডিয়ান থেকে ওয়েস্টার্ন, নজরকাড়া লুকে দর্শনা। যেকোনও লুকেই যেন অপরূপা হয়ে ওঠেন তিনি। শাড়ির সঙ্গে ছিমছাম সাজে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
বিডিও হওয়ার পর থেকেও নানান ঝড়ের সম্মুখীন হতে হচ্ছে অপুকে। তবে বাইরের ঝড় সামলানো অপুর কাছে বাঁ হাতের খেল, তবে পরিবারের ঝড় সামলানোটাকি এতটাও সহজ!
ফের নক্ষত্রপতন। নতুন বছর পড়তে না পড়তেই দুঃসংবাদ। মঙ্গলবার প্রয়াত হলেন বাঁটুল দি গ্রেট, নন্টে-ফন্টে-র শ্রষ্টা নারায়ণ দেবনাথ। মৃত্যুকালে ওনার বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। একটানা ২৫ দিন ধরে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে লড়াই চলছিল নারায়ণ দেবনাথের। অবশেষে ২৫ দিন পর সেই লড়াই থামল। কিংবদন্তীর প্রয়াণে শোকের ছায়া নেমে এল বিনোদন জগতে। তার প্রয়াণে গভীর ভাবে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে মমতা ব্যানার্জি তথা শিল্পীমহল।
মনামী ঘোষ দিন, দিন তাঁর লুক ও রূপ যেন এক কথায় সকলকে অবাক করছে, তাঁকে দেখা মাত্রই একটাই প্রশ্ন জাগে মনে, তাঁর বিউটি সিক্রেট কি, কীভাবে নিজেকে মেনটেন করেন তিনি। ফিটনেস ফান্ডা থেকে শুরু করে বোল্ড বিউটি, মনামীর ছবি পোস্ট মানেই মুগ্ধ আট থেকে আশি।