- Home
- Entertainment
- Bollywood
- শরীর দেখিয়ে বিকিনি পরে হাঁটতে স্বচ্ছন্দ ছিলেন না ঐশ্বর্য, কী বলেছিলেন মিস ওয়ার্ল্ড আয়োজকদের
শরীর দেখিয়ে বিকিনি পরে হাঁটতে স্বচ্ছন্দ ছিলেন না ঐশ্বর্য, কী বলেছিলেন মিস ওয়ার্ল্ড আয়োজকদের
অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন বধূ। বলিউডের মোস্ট গর্জিয়াস লেডি ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে নিয়ে সরগরম পেজ থ্রি-র পাতা। ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জেতার সময় অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখে পড়েছিলেন ঐশ্বর্য, যা নিয়ে মুখ খুললেন রাই সুন্দরী।
- FB
- TW
- Linkdin
বচ্চন পরিবারের পূত্রবধু তথা প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে নিয়ে সর্বদাই তোলপাড় নেটপাড়া। রিল থেকে রিয়েল তারকাদের পুরোটাই যেন গসিপে মোড়া। অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ।
তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্যও মুখিয়ে রয়েছে ভক্তরা। সেই তালিকায় রয়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জিতেছিলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় এমন কিছু বিষয়, যা তার কাছে অস্বস্তিকর হয়ে উঠেছিল।
মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতা নিয়ে সম্প্রতি মুখ খুলেছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। ঐশ্বর্য মনে করেন সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিকিনি আর সুইমস্যুট পরার কোনও দরকার নেই। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ্যে আসতেই উত্তাল হয়েছে নেটদুনিয়া।
ঐশ্বর্য জানিয়েছিলেন, ১৯৯৪ সালে আমার মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জয়ের পর ১৯৯৫ সাল থেকে বিকিনি কিংবা সুইমস্যুট পরার রাউন্ডটি আর প্রতিযোগিতায় রাখা হয়নি।
ঐশ্বর্য আরও বলেন, আমি আয়োজকদের বলেছিলাম প্রতিযোগিতায় এই ধরনের পোশাক পরতে আমাদের মতো কিছু দেশ থেকে আসা প্রতিযোগিরা স্বচ্ছন্দ্য নাও থাকতে পারে।
বিকিনি কিংবা সুইমস্যুট পরে নিজেকে তুলে ধরা আমাদের মতো দেশের মেয়েদের জীবন-যাপনের সঙ্গে খাপ খায় না। এটা শুধু আমি নিজের জন্য় বলিনি, সামগ্রিক ভাবে আমাদের মতো দেশের মহিলাদের জন্য বলেছি।
পরবর্তী সময়ে মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার আয়োজকরা সুইমস্যুট পরার রাউন্ডটি সরিয়ে দেন। শারীরিক সৌন্দর্যের বদলে মস্তিষ্ক এবং ব্যক্তিত্বের উপর জোর দেন।
দাম্পত্য জীবনও পার করে ফেললেন ঐশ্বর্য। প্রেম থেকে বিবাহ, দাম্পত্য, সবেতেই যেন চর্চায় রয়েছেন রাই সুন্দরী। কেরিয়ারের শুরুতেই প্রেম-সম্পর্কে বি-টাউনে আলোড়ন ফেলেছিলেন অ্যাশ। তবে সম্পর্কে জড়ালেও নিজের দৃষ্টিভঙ্গিতে অনড় ছিলেন ঐশ্বর্য।
গত তিন দশক ধকে তার রূপের নেশায় বুঁদ গোটা বিশ্ব। আজও অমলিন তার রূপের জাদু। নীল নয়না এক চাউনিতেই আসমুদ্রহিমাচলের ধুকপুকানি যেন মুহূর্তে বেড়ে যায়। তার মুক্তো ঝরা হাসিতে খিলখিলিয়ে হেসেও ওঠে নেটপাড়া।
২০১১ সালে আরাধ্যার জন্মের পর থেকে চলচ্চিত্র থেকে দীর্ঘ বিরতি নেন ঐশ্বর্য। গত ১০ বছরে মাত্র ৪ টি ছবি রয়েছে রাইয়ের ঝুলিতে। তবে ফের কামব্যাক করেছেন ঐশ্বর্য।