- Home
- Entertainment
- Bollywood
- কেউ পশু হত্যার জন্য কেউ আবার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য এসেছিলেন শিরোনামে, বলিউডের এমন ১০ তারকা যাদের রয়েছে ক্রিমিনাল রেকর্ড
কেউ পশু হত্যার জন্য কেউ আবার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য এসেছিলেন শিরোনামে, বলিউডের এমন ১০ তারকা যাদের রয়েছে ক্রিমিনাল রেকর্ড
আজ রইল ১০ বলিউড তারকার কথা। যাদের রয়েছে ক্রিমিনাল রেকর্ড। কেউ পশু হত্য়ার জন্য কেউ আবার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য এসেছিলেন শিরোনামে। দেখে নিন তালিকায় কারা আছেন।
| Published : Jun 17 2023, 02:36 PM IST / Updated: Jun 17 2023, 02:38 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
সলমন খান
১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিং চলাকালীন সলমনের বিরুদ্ধে তিনটি হরিণ শিকার করেছিলেন। এই নিয়ে বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইনের ৫১ ধারার অধীনে দুটি পৃথক মামলা নথিভুক্ত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের অক্টোবারে সলমন খানে বিরুদ্ধে লাইসেন্সবিহীন ০.২২ রাইফেল ও একটি ০.৩২ রিভলভার রাখার কারণে আইনী মামলায় জড়ান। তেমনই, ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা এক ব্যক্তির ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল।
জিতেন্দ্র
যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছিল জিতেন্দ্রর বিরুদ্ধে। তাঁর কাকার ছেলে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেছিল।
রবিনা টন্ডান
ভুবনেশ্বররের লিঙ্গরাজ মন্দির কর্তৃপক্ষ ২০১৮ সালে মার্চ মাসে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। মন্দির চত্বরে নো ক্যামেরা জোন ছিল। তা সত্ত্বেও তিনি ক্যামেরা ব্যবহার করেন। এই কারণে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী
২০১৮ সালে মার্চ মাসে নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। স্ত্রীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ দায়ের করেছিল তার স্ত্রী।
সঞ্জয় দত্ত
১৯৯৩ সালে মুম্বই বিস্ফোরণের সময় বিতর্কে জড়ান। তাঁর বাড়ি থেকে বেআইনী ভাবে AK57 রাখার কারণে তার বিরুদ্ধে মামলা গায়ের হয়।
শাহরুখ খান
আইনী মামলায় জড়িয়েছিলেন শাহরুখ খান। কোটা রেলওয়ে স্টেশনে রইস ছবির প্রচারের সঙ্গে দাঙ্গা ও রেলের সম্পত্তি ক্ষতি করার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। তেমনই ২০০২ সালে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুর্বব্যবহার ও নিরাপত্তা কর্মীদের হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে।
সুরজ পাঞ্চোলি
জিয়া খানের মৃত্যু মামলায় নাম জড়ায় সুরজ পাঞ্চোলি। দীর্ঘদিন মামলা চলে। শেষে তিনি বেকসুর খালাস পান। তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ তথ্য প্রমাণের অভাবে তিনি খালাস পান।
গোবিন্দ
মানি হ্যায় তো হানি হ্যায় ছবির সেটে এক দর্শককে চড় মারার কারণে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
মধুর ভান্ডারকর
তেমনই ২০০৪ সালে মডেল প্রীতি জৈনকে ধর্ষণের কারণে মামলা দায়ের হয় তার বিরুদ্ধে। তেমনই ২০০৭ সালে জৈন ভান্ডারকরকে হত্যার ষড়যন্ত্রের জন্য দায়রা আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন তিনি।
শাইনি আহুজা
বাড়ির কাজের মেয়েকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে শাইনি আহুজার বিরুদ্ধে। এই দোষে জেল হেপাজতে থাকতে হয় তাঁকে।