- Home
- Entertainment
- Bollywood
- বয়সে বড়, দুই সন্তানের বাবা সইফকে বিয়ে, সংসার-সন্তান- কেরিয়ার নিয়ে অকপট করিনা
বয়সে বড়, দুই সন্তানের বাবা সইফকে বিয়ে, সংসার-সন্তান- কেরিয়ার নিয়ে অকপট করিনা
বলিউডের অন্যতম নবাব পাওয়ার কাপল সইফ আলি খান ও করিনা কাপুর। ২০১২ সালে বিয়ে হয় করিনা-সইফের। তারপর থেকে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল। এখন ৩ থেকে ৪ সইফিনা। বয়সে বড়, দুই সন্তানের বাবা সইফ আলি খানকে বিয়ে করে এখন কেমন আছেন করিনা, ফাঁস হল সাংবাদিক সম্মেলনে।
- FB
- TW
- Linkdin
বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি। দীর্ঘদিনের প্রেম পরিণতি পায় ২০১২ সালে। তারপর থেকে দীর্ঘ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল করিনা-সইফ। ৫০ বছরে ফের সন্তানের বাবা হয়েছেন সইফ।
এখন ৩ থেকে ৪ সইফিনা। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ। বলিউডে প্রায় তিন দশকের দীর্ঘ কেরিয়ার, পতৌদির নবাব সইফ আলি খান বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান।
বলিউডে খানদের মধ্যে নবাব কিন্তু এই একজনই। বলি অভিনেতা সইফ আলি খান শুধু পতৌদির নবাব নন, বলিউডেরও নবাব বলা হয় থাকে। একাধিক ছবিতে অভিনয়ের পাশাপাশি বহু বিজ্ঞাপনেরও জনপ্রিয় মুখ সইফ আলি খান। অন্য়দিকে দুই পুত্রকে নিয়ে দিনভর ব্যস্ত রয়েছেন করিনা কাপুর খান।
সংসার-সন্তান-কেরিয়ার সামলে পরিবারকেও সময় দিতে হয় করিনা কাপুর খান। সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে করিনা জানান সইফ আলি খানের পরিবারের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যদের দারুণ সম্পর্ক। কারণ কাপুর পরিবারের সকলেই সিনেমার সঙ্গে যুক্ত।
তবে সইফ সঙ্গে কেমন সম্পর্ক করিনার, তা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। করিনা জানিয়েছেন, আমার আর সইফের কথার মাঝে শুধুই থাকে সিনেমা ও খাবারের গল্প। বই পড়া ও বেড়ানোতেও বেশ আগ্রহ রয়েছে সইফ আলি খানের।
করিনা আরও জানান, যখনই আমরা নিজেদের মধ্যে আড্ডা দিই। তখনই ঘুরে-ফিরে আসে দেশ-বিদেশের গল্প। এবং সইফ আমায় প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন তথ্য দেয়। আমি ওর কাছে কৃতজ্ঞ, আমায় এত কিছুর স্বাদ দেওয়ার জন্য।
তবে সইফ একা নন, করিনাও সইফকে পেশাদার হতে অনেক সাহায্য করেন। করিনা বলেন, আমরা একে অপরের জীবনে অনুপ্রেরণা জোগাই। ছেলে জেহ নাকি পুরো তার মতো হয়েছে। মাত্র ২ বছর বয়সেই মায়ের মতো বকবক করে, খেতেও প্রচন্ড ভালবাসে।
করিনা বলেন জেহ আমার মতো হলেও বড় ছেলে তৈমুর পুরো অন্যরকম। মাত্র ৬ বছর বয়সেই ওর গভীর জীবনবোধ, ছেলে এখন থেকেই অনেক বেশি পরিণত। কেরিয়ার সামলে দুই ছেলেকে বড় করার মধ্যে যে আনন্দ রয়েছে তাতেই রয়েছে পরম তৃপ্তি।