- Home
- Entertainment
- Bollywood
- Lata Mangeshkar-এর মৃত্যুবার্ষিকীতে জেনে নিন তাঁর সম্পর্কে কিছু অজানা কাহিনী
Lata Mangeshkar-এর মৃত্যুবার্ষিকীতে জেনে নিন তাঁর সম্পর্কে কিছু অজানা কাহিনী
Lata Mangeshkar Death Anniversary: ভারতরত্ন লতা মঙ্গেশকর ৩৬টিরও বেশি ভাষায় ৩০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন এবং বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলকে আর্থিক সহায়তা করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে দুই দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছিল।

আজ থেকে ঠিক তিন বছর আগে তাঁর মৃত্যুতে বলিউডে নেমে এসেছিল শোকের ছায়া।
ছয় দশক ধরে হিন্দুস্তানের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা 'লতাজি' ৩৬টিরও বেশি ভাষায় ৩০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। যা ভারতের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
লতা মঙ্গেশকর দেশের জন্য ঐতিহ্যের চেয়ে কম ছিলেন না। তাই লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুতে দুই দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
২০০১ সালে তিনি দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার 'ভারতরত্ন'-এ ভূষিত হন।
কপিল দেবের (Kapil Dev) নেতৃত্বে ভারতীয় দল তখন লর্ডসের মাঠে বিশ্বকাপ (World Cup) জেতার জন্য ব্যস্ত, সেই সময় বিসিসিআই (BCCI)-এর সভাপতি এবং ইন্দিরা গান্ধী (Indira Gandhi) সরকারের মন্ত্রী এনকেপি সালভের (N. K. P. Salve) কাছে প্রশ্ন করেছিলেন বিজয় উদযাপনের এত টাকা আসবে কোথা থেকে?
সে সময় ভারতীয় ক্রিকেট বিশ্বের পরাশক্তি হয়ে ওঠেনি এবং আজকের ক্রিকেটারদের মতো সে সময়ে ক্রিকেটারদের এত পরিমানে অর্থও হাতে আসতো না। আজ বিসিসিআই-এর একটি টিভি সম্প্রচারের চুক্তি হয় প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারে, কিন্তু সেই সময় খেলোয়াড়রা মাত্র কয়েক হাজার টাকা দৈনিক ভাতা পেতেন।
সেই সময় লতা মঙ্গেশকরকে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে একটি কনসার্ট করেন, রা স্টেডিয়ামে দুই ঘন্টার অনুষ্ঠান করে প্রচুর অর্থ সংগ্রহ করেছিল এবং ১৪ জন খেলোয়াড়ের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে উপহার দেওয়া হয়েছিল লতাজির সাহায্যেই।
িসিসিআই তার অবদান ভুলে যায়নি এবং তাই লতা মঙ্গেশকরকে সম্মানের চিহ্ন হিসাবে, ভারতের প্রতিটি স্টেডিয়ামে তাঁর জন্য আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য দুটি ভিআইপি পাস রাখা হত।
কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হওয়ার পরেও লতা মঙ্গেশকর স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেন। তাঁর সম্পত্তি সম্পর্কে অনেক রিপোর্ট রয়েছে, তবে এটি বিশ্বাস করা হয় যে তাঁর মোট সম্পদ প্রায় ১১১ কোটি টাকা।
পরিচয় চলচ্চিত্রের জন্য ১৯৮২ সালে, ১৯৭৪ সালে কোরা-কাগজ চলচ্চিত্রের জন্য এবং ১৯৯০ সালে লেকিন চলচ্চিত্রের জন্য অর্থাৎ ব্লোব্যাক গায়িকার জন্য ৩ বার জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত হন।