সংক্ষিপ্ত

একটি নয় একসঙ্গে ২০টি বাইক তাড়া করেছিল সলমন খানকে। তাও আবার সুপারস্টারের হোম টাউনে নয়। সুদূর হায়দরাবাদে। সেই ঘটনায় রীতিমত অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন বলিউডের ভাইজান। তাঁর কথায় ছিল এই ঘটনার জন্য যে কোনও মুহুর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।

একটি নয় একসঙ্গে ২০টি বাইক তাড়া করেছিল সলমন খানকে। তাও আবার সুপারস্টারের হোম টাউনে নয়। সুদূর হায়দরাবাদে। সেই ঘটনায় রীতিমত অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন বলিউডের ভাইজান। তাঁর কথায় ছিল এই ঘটনার জন্য যে কোনও মুহুর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। রাস্তায় অনেক মানুষ ছিল - তাদের জীবন বিপন্ন হতে পারত। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়াম থেকে হোটেল পর্যন্ত তাড়াকরেছিল বাইকগুলি।

কিন্তু কেন এমন ঘটনা-
সালটা ছিল ২০১৩। তখন রীতিমত জনপ্রিয় সলমন খান। সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে উপস্থিত থাকতে হায়দরাবাদ গিয়েছিলেন। মুম্বাই হিরোসে খেলেছিলেন। প্রতিপক্ষ ছিল তেলেগু ওয়ারিয়র্স। রাত ১২টা নাগাদ ম্যাচ শেষ হয়। সেই সময় তিনি স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গাড়ি বার করার আগেই উপস্থিত ছিল সলমন খানের ভক্তের দল। পুলিশ অনুগামীদের সরাতে চাইছিল। কিন্তু একবার প্রিয় অভিনেতাকে কাছে থেকে দেখা আর ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছে অনুগামীদের পাগল করে তুলেছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশকে লাঠি চার্জ করেত হয়েছিল। 

তারপর...
সেখান থেকে কোনও রকমে সলমনকে বার করে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। বলিউড ভাইজানও নিজের গাড়ি নিয়ে হোটেলের দিকে যাত্রা শুরু করেছিলে। কিন্তু স্টেডিয়াম থেকে হোটেলের যাত্রা মোটেও সুখের ছিল না। কারণ সমলমনের গাড়ি ধাওয়া করেছিল কুড়িটি বাইক। প্রত্যেক বাইকে সওয়াল ছিল ৩ জন করে। বাইক আরোহীরা সলমনের গাড়ি থামানোর আপ্রান চেষ্টা করেছিলেন। অভিযোগ তারা সলমনের চলন্ত গাড়ির কাচ লাঠি দিয়ে ভাঙার চেষ্টাও করেছিল। যাইহোক কিন্তু শেষ পর্যন্ত সলমন নিরাপদেই হোটেলে পৌঁছেছিলেন। তবে এই ঘটনায় যে ভাইজান রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়েছিল তা অবশ্য বলার অপেক্ষা রাখে না।