পুজোর আগে বাস্তু মেনে কীভাবে জীবনে বদল আনবেন, রইল সফল হওয়ার ফান্ডা
পরেই মাসেই পুজো। এদিকে মানুষের হাতে টাকা নেই। কীভাবে জীবনে বদল আসবে। অনেকেই অধীর অপেক্ষায়, যে উমা মাকে দর্শন করার আগেই যেন একটা ভাল কিছু ঘটে জীবনে। করোনা পেরিয়ে জীবনে যেন কিছু পজেটিভ এনারর্জীর সঞ্চার হয়। অর্থ এবং প্রেমই দুই আসে যেন জীবনেষ তাহলে তার আগে জেনে নিন সেই জীবন বদলে দেওয়া বাস্তুর ফান্ডা।
| Published : Sep 25 2020, 12:10 PM IST / Updated: Sep 25 2020, 12:13 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
বাড়ীর শোবার ঘরকে কখনোই ঠাকুর ঘর করবেন না, বা ঠাকুর রাখবেন না। রাখলেও কিছু নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে। শোবার ঘরে ঠাকুরের ক্যালেন্ডার রাখাও উচিত নয়। বাড়ীর টয়লেট-এর পাশেও কখনোও ঠাকুর ঘর করবেন না। ঠাকুরঘরের রং- সাধারনভাবে নীলাভ, সিলিং- সাদা দিলে খুব ভাল হয়।
রান্নাঘরের আদর্শ স্থান হল অগ্নিকোণ অর্থাত্ দক্ষিণ-পূর্বদিক৷ এছাড়া পূর্বদিকে মুখ করে রান্না করাও মঙ্গল জনক৷ রান্নাঘর কোনও অবস্থাতেই উত্তর-পূর্ব, উত্তর-পশ্চিম বা বাড়ির মাঝখানে অর্থাত্ ব্রহ্মস্থানে করা উচিত নয়৷ ফ্রিজ রান্না ঘরেই রাখতে হলে তা রাখুন রান্নাঘরের উত্তর-পশ্চিম দিকে৷
বাথরুম বা শৌচাগার নির্মাণের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন৷ ঈশান কোণ অর্থাত্ উত্তর-পূর্ব দিকে কোনও মতেই বাথরুম নির্মাণ করবেন না৷ এক্ষেত্রে দক্ষিণ বা পশ্চিমদিকে শৌচাগার নির্মাণ করতে পারেন৷
সবসময় চেষ্টা করবেন প্রতিদিন দোকান পরিষ্কার রাখার। হালকা মিউজিক চালিয়ে রাখতে পারেন। এতেও আপনার দোকানের আবহ ভাল থাকবে। সমস্ত বৈদ্য়ুতিক যন্ত্রপাতি দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রাখুন।
জ্য়োতিঃশাস্ত্র এবং বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী রঙিন মাছ খুব শুভ শক্তির প্রতীক। তাই আপনার দোকানে রঙিন মাছও রাখলে খুব ভালো হয়। তবে কখনই শোবার ঘরে রঙিন মাছ বা অ্যাকোরিয়াম রাখবেন না।