আপনার হাতের রেখায় কি এই চিহ্ন রয়েছে, তবে ধনী ও বিখ্যাত হতে চলেছেন আপনি
মানুষ ক্রমাগত জীবনে সফল হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু যখন ভাগ্য কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে মিলিত হয়, তখন ব্যক্তির সাফল্যের দিকে এগোয়। কোনও ব্যক্তির সাফল্য এবং ব্যর্থতা ও হাতের রেখা দিয়ে সনাক্ত করা যায়। হাতের রেখার মতো, হাতের ধরনটিও কোনও ব্যক্তির কঠোর পরিশ্রম ও ভবিষ্যতের কথা বলে। তাই হাতের রেখায়, যবের আকারে গঠন এবং রঙকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। হস্তরেখা অনুসারে, প্রতিটি ব্যক্তির হাতের রেখা আলাদা। একইভাবে, হাতের রেখা এবং ধরনটিও আলাদা। রেখার এই নকশা দেখে সেই ব্যক্তির ভবিষ্যত সম্পর্কে অনেক কিছু ধারনা করা সম্ভব। আপনার হাতের রেখায় যদি চতুর্ভুজ চিহ্ন থাকে তবে প্রচুর আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
- FB
- TW
- Linkdin
হস্তরেখাবিদদের অনেকেই মনে করেন হাতের রেখায় চতুর্ভুজ চিহ্ন স্পষ্টভাবে থাকলে সেটি রক্ষা কবচের মত কাজ করে।
যদি হাতের রেখায় এই চতুর্ভুজ হালকা অর্থাৎ অস্পষ্ট ভাবে থাকে তাহলে জাতক বা জাতিকা ভীতু ও চঞ্চল স্বভাবের হয়।
হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার মাঝখানে তৈরি হওয়া চতুষ্কোণ ক্ষেত্রকে বলা হয় বৃহৎ চতুর্ভুজ। এই রেখাটি হৃদয়রেখা ও শিরোরেখার সঙ্গে ভাগ্যরেখা ও স্বাস্থ্যরেখার মিলে তৈরি হয়।
মনে করা হয় এই চিহ্ন সমস্ত রকম অশুভ যোগ থেকে রক্ষা করে। হাতের রেখায় চতুষ্কোণ সমান এবং স্পষ্টভাবে চওড়া হলে সেই জাতক বা জাতিকা জীবনে শুভ ফল পায়।
যদি এই চতুষ্কোণের সঙ্গে হাতে শুক্র-বন্ধনী থাকে, তাহলে নাম যশের পাশিপাশি যে কোনও শিল্পের সঙ্গে যুক্ত থেকে প্রচুর আয় করে বিখ্যাত ও ধনী হয়।
রবির ক্ষেত্রের দিকে বেশি চওড়া হয় তাহলে নিজের খ্যাতি ও প্রতিপত্তির দিকে বেশি নজর থাকে।
যদি এই চিহ্ন শনির দিকে বেশি চওড়া হয় তবে আধ্যাত্মিক জগৎ-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।