অজানা কোনও গল্প বলে 'পার্সেল', সেরা অনুভূতিতে ঋতুপর্ণা-শাশ্বত
'পার্সেল' ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইন্দ্রাশিস আচার্য। প্রথাগত বিষয়ের বাইরে ইন্দ্রাশিস আচার্য তার ছবিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। কৃষ্ণ কয়াল প্রযোজিত পার্সেল ছবিটি দর্শকদের বাংলা সিনেমা সম্পর্কে ভাবাবে। বাংলা ছবি 'পার্সেল' বলে দিল যে, এভাবেও ভাবা যায়। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও চাইলে একটি মৌলিক গল্প নিয়ে কাজ করার সাহস দেখানো যায়। নন্দিনীর চরিত্রের নানা শেড ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয়ে ধরা থাকবে। সৌভিকের ভূমিকায় শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় মনে দাগ কাটবে।
| Published : Mar 15 2020, 05:53 PM IST
অজানা কোনও গল্প বলে 'পার্সেল', সেরা অনুভূতিতে ঋতুপর্ণা-শাশ্বত
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
112
'পার্সেল' ছবির বিষয়বস্তুও যেমন অভিনব , চিত্রনাট্য এবং সংলাপ কোথাও একটা ফিরে দেখা স্বাদ দিয়ে যাবে।
212
'পার্সেল' ছবিতে অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, শ্রীলা মজুমদার এবং আরও অনেকে।
312
'পার্সেল' ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইন্দ্রাশিস আচার্য। প্রথাগত বিষয়ের বাইরে ইন্দ্রাশিস আচার্য তার ছবিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। কৃষ্ণ কয়াল প্রযোজিত পার্সেল ছবিটি দর্শকদের বাংলা সিনেমা সম্পর্কে ভাবাবে।
412
বাংলা ছবি 'পার্সেল' সেই পথটাই দিল যে, এভাবেও ভাবা যায়। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও চাইলে একটি মৌলিক গল্প নিয়ে কাজ করার সাহস দেখানো যায়।
512
পার্সেল ঘিরে রহস্য দানা বাধে বার বার। আর ছবিতে কয়েকবার অন্য সম্পর্কের দিকে মোড় ঘুরে যায়। সেই সম্পর্ক রেশ রেখে যায়।
612
'পার্সেল' ছবিতে সৌভিকের কিছু কথায় নন্দিনীও অভিমানী। সে তো সত্যিই জানে না এসব কার পাঠানো। আর কেনই বা পাঠানো। তার কোনও সম্পর্কের পিছুটানও নেই যা বিবাহিত জীবনে কোনও তৃতীয় ব্যক্তির ছায়া ফেলবে।
712
নন্দিনীর চরিত্রের নানা শেড ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয়ে ধরা থাকবে। সারাজীবন জুড়ে অপ্রাপ্তির ভাণ্ডার উপচে পড়া দেখাতে সত্য়িই যে চরিত্রের মধ্য়ে ঢুকতে হয়। সেটা কেবল তিনিই পারেন।
812
'পার্সেল' ছবিতে নন্দিনী আর সৌভিক দুজনেই ডাক্তার। ঘটনাচক্রে পেশেন্ট মারা যাবার দরুণ তারাও কখনও আক্রান্ত, কখনও বা অপমানিত।
912
বিশেষ করে নন্দিনীর পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে থাকা কোনও মানুষের চরিত্রে তিনি এক অন্য় অনুভূতি প্রকাশ করেছেন তাঁর অভিনয়ের মধ্য় দিয়ে।
1012
সৌভিকের ভূমিকায় শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় নতুন করে কিছু বলার নেই। মনে দাগ কাটবে। তার কাছ থেকে আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী বরাবর অনেক বেশিই পেয়ে এসেছি।
1112
এই ছবিতে জয় সরকারের সঙ্গীত পরিচালনা ভীষণ একটা রিলিফ। বারবারই বেহালার সুর ছবির ভেতরের অনুভূতির টানাপোড়েনগুলোকে জীবন্ত করে তোলে।
1212
'পার্সেল' ছবির শুরুতেই শ্রীলা মজুমদারের গাওয়া একটি রবীন্দ্রসঙ্গীত খুব মন ভাল করে দেয়। গুনগুন করতে ইচ্ছে হয় বইকি।