- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- সংসদে জিনস শার্ট থেকে সেলফি, নায়িকা মিমি-নুসরতের রাজনীতিতে প্রবেশ করা আজও সমালোচনার বিষয়
সংসদে জিনস শার্ট থেকে সেলফি, নায়িকা মিমি-নুসরতের রাজনীতিতে প্রবেশ করা আজও সমালোচনার বিষয়
- FB
- TW
- Linkdin
কাজের ক্ষেত্রে কিংবা জায়গায় প্রথমদিন সকলের কাছে অত্যন্ত একটি বিশেষ দিন হয়ে থাকে। তেমনই ২০১৯ সালের মে মাসের একটি বিশেষ দিন ছিল নুসরত এবং মিমির জন্য।
অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্ম সেট যতখানি পছন্দের ততখানিই তাঁদের পছন্দের জায়গা হল সংসদ। রাজনৈতিক পথ শুরু করার সময় মিমি-নুসরতের কাছে সংসদে যাওয়া ছিল স্বপ্ন সার্থক হওয়ার মত।
অভিনেত্রীরা কেন রাজনীতিতে প্রবেশ করছেন। এই নিয়ে হলিউড, বলিউড, টলিউড প্রতিটি জায়গায় রয়েছে তর্ক-বিতর্ক, নানা মতবিরোধ।
তেমনই ট্রোলিং, সমালোচনা, নিন্দার শিকার হয়েছিলেন নুসরত এবং মিমি। কেন সাংসদে ওয়েস্টার্ন পোশাক পরেছেন মিমি ও নুসরত। কেন ছবি তুলেছেন সাংসদের বাইরে।
এছাড়াও সাংসদের ভিতরেও নাকি ছবি তোলা তাঁদের উচিত হয়নি। তাঁদের ছবি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয় তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজ থেকেই।
সেখান থেকেই শুরু হয় এক যুদ্ধ। গৌতম গম্ভীর যদি সংসদে জিনস এবং সামান্য টিশার্ট চাপিয়ে আসতে পারেন তাহলে তাঁর নয় কেন। নারীবাদীরা নয়, এই প্রশ্ন তুলেছিল দেশের অসংখ্য মানুষ।
সাদা শার্ট এবং জিনস পরেছিলেন মিমি। অন্যদিকে বারগেন্ডি রঙের একটি ফর্মাল স্যুট। তাতে অবশ্য ছিল ক্যাজুলিটির ছোঁয়া। আর তাতেই সমস্যা সৃষ্টি করেছিল সমাজের একদল মানুষ।
তাঁদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছিলেন অনেকেই। তবে সমালোচনা করতে ছাড়েনি একাধিক মানুষ। রাজনীতির মঞ্চ এবং অভিনয়ের মঞ্চ নাকি গুলিয়ে ফেলছেন তাঁরা।
তবে এতে দমে যাননি দুই নায়িকা। প্রতিটি ট্রোলের যোগ্য জবাব দিয়েছিলেন তাঁরা। ট্রোলারদের তাঁরা কখনই পাত্তা দেননি এবং সমালোচকদের পজিটিভ ভাবেই নিয়েছেন।
ঘটনার কেটে গিয়েছে এক বছর। তবুও প্রায়সই তাঁদের অভিনেত্রী এবং সাংসদ হওয়ার কারণে ট্রোল হতে হয়।
নিত্যদিন তাঁদের যেকোনও পোস্টেই রাজনীতিতে যোগদান করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য করে থাকে নেটিজেনরা।