'মাল' ও 'হ্যাশ' কেন ব্যবহার করেছিলেন দীপিকা, NCB জেরায় স্বীকার গোপন কথা
'মাল' ও 'হ্যাশ' নিয়ে উত্তাল হয়েছে বলিউড। বলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের নাম জড়িয়েছে বড়সড় মাদকচক্রে। তবে দীপিকাই শুধু নন, বলিউডের সঙ্গে মাদকযোগ নিয়ে জোর জলঘোলা শুরু হয়েছে। সুশান্তের মৃত্যু মামলা খতিয়ে দেখতে তদন্তভার নিয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। এনসিবি জেরায় বলিউডের বড় বড় রাঘববোয়ালদের নামও ফাঁস করেছেন রিয়া চক্রবর্তী । ইতিমধ্যেই এনসিবি- র জেরায় কেঁদে ফেলেছেন দীপিকা পাড়ুকোন। শনিবার একটানা জিজ্ঞাসাবাদের পর 'মাল' ও 'হ্যাশ' নিয়ে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
- FB
- TW
- Linkdin
গত শনিবারই ১০ টায় এনসিবি-র গেস্ট হাউজে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল দীপিকার। মিডিয়ার উপচে পড়া ভিড় এড়িয়ে ১০ মিনিট আগে এনসিবি জেরায় পৌঁছে গেলেন দীপিকা।
ইতিমধ্যেই 'মাল' ও 'হ্যাশ' নিয়ে উত্তাল হয়েছে বলিউড। এনসিবি জেরায় দীপিকার দাবি নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে।
এবার এনসিবি জেরায় ম্যাল ও হ্যাশের মানে স্বীকার করে নিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। যা প্রকাশ্যে আসা মাত্রই জল্পনা তুঙ্গে।
দীপিকা জানান 'ম্যাল ' মানে সরু সিগারেট এবং 'হ্যাশ 'মানে মোটা সিগারেটের কথাই তিনি উল্লেখ করেছেন। এবং সিগারেটের জন্যই তিনি এই কোড ব্যবহার করেছিলেন।
তবে শুধু দীপিকাই নন, অভিনেত্রীর ম্যানেজার করিশ্মা প্রকাশও ম্যাল ও হ্যাশের কোড নিয়ে এই কথাই স্বীকার করে নিয়েছেন।
একটানা এনসিবি-র জেরাতেই কেঁদে ফেলেন দীপিকা। এনসিবি-র তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, কোনও প্রমাণ যেন দীপিকা নষ্ট না করে।
ইতিমধ্যেই এনসিবি সূত্রে জানা গিয়েছে, দীপিকার ক্রেডিট কার্ড এবং ফোন নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে এনসিবি।
ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কোনও মাদক সরবরাহকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল কিনা দীপিকার, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
প্রমাণ লোপাট করলেই বাড়বে বিপদ। বলি অভিনেত্রী দীপিকাকে তা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে এনসিবি-অফিসাররা।
অন্যদিকে রকুল প্রীত সিং ও রিয়া চক্রবর্তীর চ্যাটের সময় 'ডুব ' নিয়ে যে কথাবার্তা উঠে এসেছে, তাতে 'ডুব' মানে সিগারেট নিয়েই নাকি আলোচনা করেছেন রকুল, তিনি কখনও মাদক সেবন করেননি বলেই এনসিবি জেরায় দাবি করেছেন।