সলমনের সঙ্গে হাতাহাতি, অ্যাওয়ার্ড শোতে আহত অবস্থায় হাজির ঐশ্বর্য
ফিল্ম সেট থেকে প্রেমালাপ। সেখান থেকে মাখোমাখো সম্পর্ক। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সমস্যার সৃষ্টি। সমস্যার জেরে গায়ে হাত তুলতেও পিছপা হলেন না তিনি। তারপর স্বাভাবিকভাবেই ব্রেক আপ। আজ কি আফশোস করেন সলমন খান। এভাবেই শুরু থেকে শেষ হয়ে সলমন-ঐশ্বর্যের সম্পর্ক। সম্পর্কের তিক্ততা এক রকম, তবে একে অপরের প্রতি সম্মান হারিয়ে ফেললে, তা আর ফেরত পাওয়া যায় না। ঐশ্বর্য প্রেম ও আত্মসম্মানের মধ্যে বেছে নিয়েছিলেন আত্মসম্মানকে। তবুও এই সিদ্ধান্ত নিতেও বহু দেরি করে ফেলেছিলেন। কেরিয়ার প্রায় শেষ হয়ে যাওয়ার জোগাড়। সলমনের হাতে মার খাওয়ার পরও সেই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে এসেছিলেন ঐশ্বর্য। সেই ভিডিও আজও সন্দেহ জাগিয়ে তোলে সকলের মনে।
- FB
- TW
- Linkdin
সাল ২০০২। ফিল্মফেয়ারে বিশেষ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হচ্ছেন ঐশ্বর্য। তবে কোথায় যেন একটা অসঙ্গতি।
হাতে পরা কাস্ট, নাকি চোখে অদ্ভুত শেডস। কোথায় যেন অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ছে।
অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটির সপ্তাহখানেক আগেই ঐশ্বর্য এবং সলমনের মধ্যে ঝগড়া এতটাই বাড়তে থাকে যে সলমন নাকি গায়ে হাত তোলেন ঐশ্বর্যের।
সেই কারণে আহত অবস্থায় অ্যাওয়ার্ড শোতে এসেছিলেন অভিনেত্রী। চোখের শেডস হয়তো সলমনের দেওয়া কোনও আঘাত লুকোতে গিয়ে।
যদিও অ্যাওয়ার্ডটি জেতার পর ঐশ্বর্য জানান, বাড়ির বাইরে শিড়ি থেকে পড়ে যান তিনি।
তবে এই ব্যাখা মানতে নারাজ ভক্তরা। তাদের কথায়, হাতের আঘাত না হয় শিড়ি থেকে পড়ে গিয়ে হতে পারে। কিন্তু শেডস। সেটা কি কারণে।
কোনও শোতেই রাতের বেলায় শেডস পরে অন্তত কখনও দেখা যায়নি ঐশ্বর্যকে। তাহলে সেদিনই কেন।
সলমনের কারণে বিগ বাজেটের চারটে ছবি হাতছাড়া হয়ে গিয়েছিল ঐশ্বর্য।
সিনেপ্রেমীদের দাবি, সেই কারণে সলমনের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে অভিনেত্রীর।
যদিও সলমনের গায়ে হাত তোলার গুজবকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেন ঐশ্বর্য।