- Home
- Entertainment
- Bollywood
- এক রাতের শয্য়াসঙ্গী থেকে শারীরিক সম্পর্ক, নোংরা কেলেঙ্কারিতে কীভাবে নাম জড়িয়েছিল ঐশ্বর্যর
এক রাতের শয্য়াসঙ্গী থেকে শারীরিক সম্পর্ক, নোংরা কেলেঙ্কারিতে কীভাবে নাম জড়িয়েছিল ঐশ্বর্যর
- FB
- TW
- Linkdin
রিল থেকে রিয়েল তারকাদের পুরোটাই যেন গসিপে মোড়া। অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন পরিবার। তাদের ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্যও মুখিয়ে রয়েছে ভক্তরা। প্রেম থেকে বিবাহ, দাম্পত্য, সবেতেই যেন চর্চায় রয়েছেন রাই সুন্দরী। কেরিয়ারের শুরুতেই প্রেম-সম্পর্কে বি-টাউনে আলোড়ন ফেলেছিলেন অ্যাশ। তবে সম্পর্কে জড়ালেও নিজের দৃষ্টুভঙ্গিতে অনড় ছিলেন ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)।
ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan) জানিয়েছিলেন, কোনও পুরুষকে প্রথম দেখেই প্রেমে পাগল হননি অ্যাশ। এই ধারণা একদমই ছিল না নায়িকা।পুরোনো সাক্ষাৎকার ভাইরাল হতেই জানা গেছে,প্রথম দেখাতেই প্রেম, কিংবা ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড -এ একদমই বিশ্বাসী ছিলেন না ঐশ্বর্য, বরং বেশ দীর্ঘ সময় ধরে মানুষটাকে জানা এবং তারপর তাকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করা এটাল ছিল ঐশ্বর্যের ভাবনা।
ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)আরও জানিয়েছেন, কোনও অসাড় সম্পর্কে জড়ানো কিংবা ওয়ান নাইট স্ট্যান্ডে একদমই বিশ্বাসী ছিলেন না রাই সুন্দরী। মানসিক ভাবে কোনওদিনই প্রস্তুত ছিলেন না। বি-টাউনে একের পর এক অভিনেতার সঙ্গে বারবার নাম জড়িয়েছে ঐশ্বর্যর। অভিনয় থেকে রিলেশন সবসময়েই লাইমলাইটের শীর্ষে বচ্চন বধূ।
কেরিয়ার যখন মধ্যগগণে,তখনই 'হাম দিল দে চুকে সনম' সিনেমায় সলমন খানের সঙ্গে ডেটিং করছিলেন ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)। বি-টাউনে তখনও সেভাবে জমি পাকাতে পারেন নি ঐশ্বর্য। অন্যদিকে সলমন বেশ প্রতিষ্ঠিত। একসময়ে বি টাউনের চর্চিত কাপলদের মধ্যে অন্যতম সলমন খান এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। তাদের প্রেম থেকে ব্রেক আপ সবটাই যেন চর্চিত বিষয়। সেই গদগদ প্রেম আজ অতীত। বহুলচর্চিত প্রেমের বিচ্ছেদের পরই বলি অভিনেতা বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে নাম জড়ায় ঐশ্বর্য। যদিও সেই সম্পর্কও বেশিদিন টেকেনি। সলমনের হুমকিতেই নাকি সেই সম্পর্কেও চিড় ধরেছিল।
তবে এই প্রথমবার নয়, এর আগেও একাধিকবার চর্চায় উঠে এসেছেন বচ্চন বধূ (Aishwarya Rai Bachchan) । কখনও লিপস্টিক তো কখন স্বামীকে হাত ধরে হাঁটা. আবার কখনও মেয়েকে চুমু খাওয়া নিয়ে , আবার বেগুনি লিপস্টিক পরে ফ্যাশন নিয়েওএকাধিক কটাক্ষের মুখে পড়েছেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী।২০১৭ সালে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের কানের রেড কার্পেট লুক নিয়েও জোর চর্চা হয়েছিল। বেগুনি রঙের লিপস্টিক পরে সকলকে চমকে দিয়েছিলেন ঐশ্বর্য। ফ্যাশন স্টেটমেন্ট নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়েই হাসির খোরাক হয়েছিলেন ঐশ্বর্য। সকলেই তার ঠোঁটের রং নিয়ে একাধিক মন্তব্য করেছিল।
অনেকেই আবার উল্টো সুরেও কথা বলেছেন। ঐশ্বর্যর (Aishwarya Rai Bachchan) বিশেষ কোনও সমস্যা আছে বলে মনে করছেন নেটিজেনরা। নেটিজেনরা এও বলেছেন, ঐশ্বর্য কি প্রতিবন্ধী নাকি মানসিক ভারসাম্যহীন। প্রায়শই মেয়ে কিংবা স্বামী হাত ধরে চলতেই দেখা যায়। শুধু তাই নয় হাত ধরে পোজ দিতে গিয়েই বারবার চরম ট্রোলের মুখে পড়েছেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন।
মেয়ে হোক কিংবা স্বামী সর্বদাই যেন নিজের কাছে আগলে রাখেন ঐশ্বর্য। প্রতিটি ছবিতেই ঐশ্বর্যকে আগলে ধরে রেখেছেন জুনিয়র বচ্চন। কিন্তু কেন? এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন নেটিজেনরা। ঐশ্বর্যকে নিয়ে কি তবে ভয় পাচ্ছেন জুনিয়র বচ্চন নাকি চোখে হারাতে চান না বলে সবসময়েই সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে চলছেন, এই প্রশ্নই তুলেছেন নেটিজেনরা (Aishwarya Rai Bachchan)।
ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের (Aishwarya Rai Bachchan) বেশিরভাগ সময়েই মেয়ে আরাধ্যাকে আগলে রাখেন নিজের কাছে। বেশ কিছিুদিন আগেও একটি ছবি ভাইরাল হয়েছিল যেখানে আরাধ্যার ঠোঁটে চুমু খেতে দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্যকে। মা ও মেয়ের এই ভালবাসার ছবি নিয়েও ট্রোলড করতে ছা়ড়েননি নেটিজেনরা।
ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের (Aishwarya Rai Bachchan) বেশিরভাগ সময়েই মেয়ে আরাধ্যাকে আগলে রাখেন নিজের কাছে। বেশ কিছিুদিন আগেও একটি ছবি ভাইরাল হয়েছিল যেখানে আরাধ্যার ঠোঁটে চুমু খেতে দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্যকে। মা ও মেয়ের এই ভালবাসার ছবি নিয়েও ট্রোলড করতে ছা়ড়েননি নেটিজেনরা।
২০০৪ সালেই বচ্চন পরিবারকে নোটিশ হাত দিয়েছিল ইডি। শুধু তাই নয়, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার এলআরএস-এর আওতায় বিদেশে কোথায় এবং কত পরিমাণ সম্পত্তি রেখেছিল তারা , তার হিসেবে জমা দিতে বলা হয়েছিল। সূত্র থেকে আরও জানা যায় ঐশ্বর্য ছাড়াও তার মা ও বাবা এই কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত। এত বড় জালিয়াতির সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হল ঐশ্বর্যর পরিবার এই প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় অভিনেত্রীকে। তবে আগামিদিনে ফের ইডির জেরার মুখে পড়তে হবে কিনা ঐশ্বর্যকে (Aishwarya Rai Bachchan) তা স্পষ্ট নয়। তবে সূত্রের খবর, পানামা কান্ডে খুব শীঘ্রই ইডি-র মুখোমুখি জেরা করা হতে পারে অমিতাভ বচ্চনকে (Amitabh Bachchan)।