রাত প্রায় ৩ টে, মদ্যপ অবস্থায় আলিয়ার সঙ্গে কী করেছিলেন 'দেহরক্ষী'
আলিয়া ভাট। পরিচালক মহেশ ভাটের ছোট কন্যা হিসেবে নয়, বরং অল্প বয়সেই নিজের অভিনয় দক্ষতা দিয়ে বি-টাউনে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করছেন। একের পর এক ব্লকবাস্টার সিনেমা রয়েছে তার ঝুলিতে। শুটিং করতে গিয়ে যেমনঅনেক কিছুর সম্মুখীন হতে হয় অভিনেতা অভিনেত্রীদের। তেমনই বাস্তব জীবনেও একটি অদ্ভুত অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছিলেন বলি অভিনেত্রী আলিয়া ভাট। বডিগার্ড ছাড়া গভীর রাতে একা বেরিয়ে বিপদের সম্মুখীন হয়েছিলেন আলিয়া, কীভাবে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সামলে বাড়ি ফিরেছিলেন অভিনেত্রী জানলে অবাক হবেন।
| Published : Sep 08 2020, 12:12 PM IST / Updated: Sep 08 2020, 12:18 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
বলিউডের এ-লিস্টার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা কখনওই তাদের দেহরক্ষী ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হননা। তাদের মধ্য একজন হলেন আলিয়া ভাট।
কিন্তু একবার কোনও দেহরক্ষী ছাড়াই রাত প্রায় ৩ টের নাগাগ আলিয়া বাইরে বেরিয়েছিল।
সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড সিদ্ধার্থ মলহোত্রার বাড়ি থেকেই রাত ৩ টের সময় একা বেরিয়েছিলেন আলিয়া।
যদিও বেরানোর আগে একাধিকবার আলিয়া তার নিজের দেহরক্ষীকে ফোন করেছিলেন। এবং সিদ্ধার্থর বাড়ির আশেপাশেই থাকতে বলেছিলেন।
কিন্তু একাধিকবার আলিয়া ফোন করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। গভীর রাতে আলিয়ার ফোন তোলেননি দেহরক্ষী।
তার অনেকক্ষণ পর অবশেষে আলিয়ার ফোনের সাড়া দিয়েছিলেন দেহরক্ষী। তারপর গাড়িতে ওঠার পরই আলিয়া বুঝতে পারেন তিনি মদ্যপ অবস্থায় রয়েছেন।
সেই অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতেও তিনি কোনও ঝামেলায় না গিয়ে গাড়ির ভিতর চুপচাপ বসে ছিলেন।
আলিয়া নিজের বাড়ি ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করছিলেন। তারপরই গার্ডকে ডেকে জিজ্ঞাসা করাতেই তার দেহরক্ষী মদ্যপ অবস্থার কথা অস্বীকার করেন।
রিপোর্টে জানা গেছে, আলিয়ার মা সোনি রাজদান পরের দিনই তার দেহরক্ষীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে দিয়েছিল।