গভীররাতে ব্যাগপত্র গুটিয়ে সপরিবারে কোথায় পালালেন রিয়া, চলছে পুলিশি তদন্ত
- FB
- TW
- Linkdin
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুজট এখনও কাটেনি। দেড়মাস পার হতে না হতেই সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তে নয়া মোড় উঠে এসেছে। এখনও শোক কাটিয়ে উঠতে পারেনি সুশান্তের পরিবার।
এতদিন চুপ থাকলেও সুশান্তের পরিবার এবার ফুঁসে উঠেছে। ইতিমধ্যেই রিয়ার বিরুদ্ধে ১৬ দফা বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন অভিনেতার বাবা।
এতদিন চুপ থাকলেও সুশান্তের পরিবার এবার ফুঁসে উঠেছে। ইতিমধ্যেই রিয়ার বিরুদ্ধে ১৬ দফা বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন অভিনেতার বাবা।
বিহার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এর মধ্যেই কোনওভাবেই রিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না তদন্তকারী অফিসাররা।
এসবের মধ্যেই চাঞ্চল্যকর তথ্য সূত্র থেকে বেরিয়ে এসেছে। জানা গেছে, দুদিন আগে রিয়া ও তার পুরো পরিবার গভীর রাতে বড় স্যুটকেস নিয়ে মুম্বইয়ের বাংলো ছেড়েছেন। একটি নীল গাড়িতে করে নাকি তারা গেছেন বলেই জানিয়েছেন রিয়ার বাংলোর কেয়ারটেকার।
তবে পরিবারকে নিয়ে কোথায় গিয়েছেন অভিনেত্রী, তা কিন্তু জানা যায়নি, কিন্তু তবে কি রিয়া গা ঢাকা দিলেন এই প্রশ্নই উঠে আসছে।
সুশান্তের মৃত্যু তদন্তে জড়িয়ে নিজেকে বাঁচানোর জন্য একটি ভিডিও কয়েকদিন আগে আপলোড করেছিলেন। সত্যের জয় হবে এই বলাতেই নেটিজেনদের ট্রোলের মুখে পড়েছিলেন।
তবে সত্যিই কি রিয়া পালিয়ে অন্য কোথায় আশ্রয় নিয়েছেন, তা নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে বি-টাউনে।
সুশান্তের পরিবারের তরফে দায়ের করা এফআইআর-এর কপি বিহার পুলিশের কাছে চেয়ে পাঠিয়েছে ইডি। তারপর থেকেই জল্পনা আরও গাঢ় হচ্ছে। কীভাবে রাতারাতি ১৫ কোটি টাকা গায়েব হয়ে গেল সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে, সেই তদন্তই কি করবে ইডি।
আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিনেত্রী রিয়া। এবং তার সঙ্গে কথা বলেই জামিনের আবেদন জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, পালঘর হত্যাকান্ড এবং ১৯৯০ সালে অভিনেতা সঞ্জয় দত্তর আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছিলেন সতীশ মানশিন্ডে। এমনকী সলমন খানেরও একাধিক মামলায় তিনি লড়েছিলেন। এবার আইনি বিপাক থেকে বাঁচতে সেই আইনজীবীর কাছেই গেলেন রিয়া চক্রবর্তী।