- Home
- Entertainment
- Bollywood
- শরীরী চাহিদাতেই গোপন সঙ্গম, বলি ডিভাদের যৌনতার কেচ্ছা ফাঁস হতেই ছিঃ ছিক্কার নেটদুনিয়ায়
শরীরী চাহিদাতেই গোপন সঙ্গম, বলি ডিভাদের যৌনতার কেচ্ছা ফাঁস হতেই ছিঃ ছিক্কার নেটদুনিয়ায়
- FB
- TW
- Linkdin
শাহিদ-করিনা: কন্ট্রোভার্সিতেই বারবারই উঠে এসেছে শাহিদ-করিনার নাম। একটি এমএমএস ভাইরাল হয়েছিল নেটদুনিয়ায়। যেখানে শাহিদ কাপুর এবং করিনা কাপুরের চুম্বনের ভিডিও ছিল। দুজনেই এই ভিডিওটির কথা অস্বীকার করেছেন। এমনকী এও দাবি করেছিলেন, ভিডিওটি মিথ্যা এবং তারা নাকি জনসমক্ষে চুম্বন করেননি।
বিপাশা বসু: বলিউড অভিনেত্রী বিপাশা বসু কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছিলেন। ২০১১ সালে রাজনীতিবিদ অমর সিংয়ের সঙ্গে একটি ফাঁস হওয়া ফোন রেকর্ডিং তাকে শিরোনামে নিয়ে এসেছিল। যখন জনসাধারণের মধ্যে টেপটি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বিপাশা রেগে গিয়ে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন এবং সবাইকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন যে এই টেপগুলিতে তিনিই সিংহের সাথে যে কথা বলেছেন সেটা তারই বলা কিনা তা আগে প্রমাণিত হোক।
রিয়া সেন- অস্মিত প্যাটেল: বাঙ্গালী অভিনেত্রী রিয়া সেন এবং তার প্রাক্তন বন্ধু অস্মিত প্যাটেলের ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ভিডিও ইন্টারনেটে লিক হয়ে গেছিল। তখন তাদের মধ্যে বিতর্ক হয়েছিল। যদিও অস্মিত দাবি করেছিলেন যে ভিডিওটি আসল। এমনকী বেশ কয়েকটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল যে এই ভিডিওটি প্রচারের জন্য ফাঁস করেছিলেন অস্মিত নিজেই।
কঙ্গনা- আদিত্য: বলিউডের অন্যতম কলঙ্কজনক বিষয় কঙ্গনা রানাউত-আদিত্য পাঞ্চোলির সম্পর্ক । ইন্ডাস্ট্রিতে এসেই লড়াই -এর শুরুতেই আদিত্যর খপ্পরে পড়েন অভিনেত্রী। কঙ্গনা জানিয়েছিলেন, তাকে গৃহবন্দি করে রেখে শারীরিক নির্যাতন করতেন আদিত্য। সেখান থেকে বাঁচতে অ্যাপার্টমেন্টের জানালা দিয়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল কঙ্গনা। এটি বলিউডের অন্যতম বড় কেলেঙ্কারীর মধ্যে একটা।
শাইনি আহুজা: টিনসেন টাউনের জনপ্রিয় অভিনেতা শাইনি অভিনেতা। সালটা ২০০৯ । একের পর এক ছবি করে বি-টাউনে নিজের জায়গা প্রতিষ্ঠিত করেছিল। তবে কেরিয়ার যখন উর্ধ্বগগনে তখনই ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল অভিনেতার বিরুদ্ধে। যদি আহুজার স্ত্রী ও পরিবারের দাবি ছিল সবটাই পরিকল্পিত। কিন্তু পরে তার গৃহকর্মী আদালতে অভিযোগ ফিরিয়েও নিয়েছিল। এই অপরাধের জন্য ৭ বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়েছিল অভিনেতাকে। যদিও তিন বছর পরে জামিনে তাকে মুক্ত করা হয়েছিল।
পায়েল রোহাতগি: অভিনেত্রী পায়েল রোহতগিও রয়েছেন সেই তালিকায়। জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের পরিচালক দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি অভিযুক্ত করেছিলেন। তিনি নাকি তার প্রতি যৌন আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন । পায়েল নিজেও সেকথা জানিয়েছেন। এমনকী অ্যাপার্টমেন্টে তাকে ডাকার প্রস্তাব দিয়েছিলেন পরিচালক।
আমান ভার্মা: টেলি ধারাবাহিকের জনপ্রিয় মুখ আমান ভার্মা। ২০০৫ সালের মার্চ মাসে একটি জনপ্রিয় নিউজ চ্যানেল কাস্টিং কাউচ স্টিং অপারেশন প্রচার করেছিল যাতে অভিনেতা এবং হোস্ট আমান ভার্মা ধরা পড়েছিলেন। চ্যানেলের মাধ্যমে প্রকাশিত কল রেকর্ডিংয়ে দেখানো হয়েছিল যে অভিনেতা কীভাবে একজন সাংবাদিককে সিনেমাতে তার চরিত্রে অভিনয় করার অজুহাতে তার অ্যাপার্টমেন্টে তাকে নিয়ে এসেছিলেন। শুধু তাই নয়, পরবর্তী ভিডিওগুলিতে দেখা যায় মেয়েটির আরও কাছে আসতে দেখা যায় আমানকে।
মধুর ভান্ডারকর: পরিচালক মধুর ভান্ডারকারও রয়েছেন এই কেলেঙ্কারিতে। ২০০৪ সালে মডেল প্রীতি জৈনকে মধুর ভান্ডারকার বিয়ের অজুহাতে এবং তার একটি ছবিতে একটি ভূমিকায় পাঁচ বছরের জন্য বারবার ধর্ষণ করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। এবং এই বিষয়ে অনেক প্রমাণও উঠে এসেছিল।
মিকা সিং-রাখি সাওয়ান্ত: রাখি মানেই কন্ট্রোভার্সি। যদিও তার চেয়ে কোনও অংশে কম যান না বলি গায়ক মিকা সিং। দুজনেই বি-টাউনের চর্চিত বিষয়ের তুঙ্গে থাকেন সবসময়ে। সালটা ২০০৬। জোর করে রাখিকে চুম্বন করে সমস্যায় পড়েছিলেন মিকা সিং। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল।
শক্তি কাপুর: বলিউড অভিনেতা শক্তি কাপুরও যৌন কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ভিলেন হিসেবেই তার যথেষ্ঠ পরিচিতি রয়েছে। এক অভিনেত্রীর সঙ্গে যৌন মিলনের আগ্রহ জানিয়েছিলেন অভিনেতা। এমনকী তিনি সেই অভিনেত্রীদের নামও প্রকাশ্যে এসেছিলেন। এই রেকর্ডিং ভিডিও শোরগোল ফেলে দিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বীনা মালিক: পাকিস্তানি অভিনেত্রী বীনা মালিকও কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছিলেন। বিগ বস ৪-এর প্রতিযোদী ছিলেন বীনা। ৪৩-সেকেন্ডের এমএমএস ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। পাকিস্তানি অভিনেত্রী বীনা মালিক যখন বিতর্কের মধ্যে পড়েছিলেন তখন এই এমএমএস-এ এবং রাজন ভার্মার সঙ্গে চুম্বন এবং অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা গেছে। ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছিল ওই এমএমএস ।