'ড্রেসিং রুমে গেলেই এখন মায়ের গন্ধটা পাই', লকডাউনে আবেগঘন পোস্ট জাহ্নবীর
হাতে সময় কারোরই নেই। প্রত্যেকেই যেন বিশাল ব্যস্ত। একটানা এতদিন এর আগে কোনওদিনই বাড়িতে সময় কাটাতে শেষ কবে পেরেছেন সেটাই প্রত্যেকেই মনে করে চলেছেন। সারা বিশ্বে লকডাউনের ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। এই লকডাউন চলাকালীন সকলেই ঘরবন্দি। দীর্ঘ ২১ দিনের লকডাউনে প্রত্যেকেই নিজেদের মতোন করে সময় কাটাচ্ছেন। সেলফ কোয়ারেন্টাইনে কেমন কাটছে সেলেবদের দিন তা প্রতিনিয়তই পোস্ট করছেন সেলেবরা। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে বলি অভিনেত্রী জাহ্নবীর এক দীর্ঘ পোস্ট। এক সপ্তাহের হোম আইসোলেশনে সবথেকে বেশি মিস করেছেন মা শ্রীদেবীকে। দৈনন্দিন ব্যস্ততায় বাড়ির সব জায়গায় যাওয়া হয়ে ওঠে না কারোরই। এখনই সেই সময় মায়ের সবথেকে প্রিয় জায়গাটাই বারবার গিয়েছেন জাহ্নবী আর মায়ের সঙ্গে কাটানো মুহূর্ত, মায়ের গন্ধ সবকিছুকেই যেন বারেবারে ফিরে পেয়েছেন। নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে একটি আবেগঘন পোস্ট করেছেন শ্রীদেবী কন্যা। যা মুহূর্তের মধ্য নজর কেড়েছে নেটিজেনজের।
110

লকডাউনে অনেকেই হয়তো একটা ইমোশনাল জার্নির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার এটাই সেরা সময়।
210
আর সেই তালিকায় রয়েছেন বলি অভিনেত্রী জাহ্নবী কাপুর। দীর্ঘ এক সপ্তাহ আইসোলেশনে থাকার পর নিজের অভিজ্ঞতা সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিয়েছেন বলি অভিনেত্রী জাহ্নবী।
310
সোশ্যাল হ্যান্ডেল দীর্ঘ এখটি আবেগঘন পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী, যা মুহূর্তের মধ্য নজর কেড়েছে নেটিজেনজের।
410
এই কোয়ারেন্টাইন থেকে তিনি কী কী শিখলেন, নিজেকে কীভাবে নতুন করে আবিস্কার করলেন তার সবটাই তুলে ধরেছেন দীর্ঘ পোস্টে।
510
এই দীর্ঘ পোস্টেই উঠে এসেছে তার মা শ্রীদেবীর কথা। তিনি যেন মায়েরই পরিপূরক। মায়ের দেখানো পথকেই যেন অনুসরণ করে হেঁটে চলেছেন শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী।
610
মায়ের ড্রেসিং রুমে গিয়ে দাঁড়ালে এখনও সেই আগের মতো মায়ের গন্ধটা পান অভিনেত্রী, বাড়িতে থেকে মা-কেই সবথেকে বেশি মিস করেছেন অভিনেত্রী।
710
এর পাশাপাশি নিজের এই লেখাটি এখনও আগের মতোনই মায়ের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী।
810
বাবা বনি কাপুর এবং বোন খুশি কাপুরের প্রসঙ্গও তার লেখার মধ্যে উঠে এসেছ।
910
বাড়ির বাইরে বেরানোর থেকে বাড়ি ফেরা পর্যন্ত বাবা কীভাবে অপেক্ষা করে থাকেন পথ চেয়ে সেই কথাও জানিয়েছেন জাহ্নবী।
1010
তবে কোয়ারেন্টাইন তাকে অনেক শিক্ষা দিয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল খাবারের মূল্য তিনি বুঝে গিয়েছেন। স্বাচ্ছন্দ্যের মধ্যে থাকলেও খাবার কতটা জরুরি তা তিনি এই সাতদিনেই বুঝে গিয়েছেন।
Latest Videos