- Home
- Entertainment
- Bollywood
- সইফের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে শুরু করে তৈমুরের নাম বিভ্রাট, একাধিক বিতর্ক কীভাবে সামলেছেন করিনা
সইফের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে শুরু করে তৈমুরের নাম বিভ্রাট, একাধিক বিতর্ক কীভাবে সামলেছেন করিনা
কাপুর পরিবারের মেয়ে বলে কথা। কোথাও গিয়ে নিয়ে নিজেকে সেই প্রতিযোগিতার আলোতে রাখতে চাননি করিনা। করিশ্মাকে দেখে বেড়ে ওঠা বলেই নিজেকে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন পার্ফেক্ট সেপে, জীবনের প্রতিটা ধাপ নিয়ে খোলা মেলা আলোচনায় করিনা কাপুর। শুক্রবার হোয়াট উইমেন ওয়ান্টে পাট ভাঙা করিনা...
- FB
- TW
- Linkdin
করিনা একজন মেয়ে হিসেবে কী চায়!
আমি মেয়ে হিসেবে খুব গর্বিত, অনেক ভালোবাসা পেয়েছি, অনেক সন্মান পেয়েছি। আমি চেয়েছি আমার সন্তানরা ভালো থাকুক। কোনও রকমের কটুক্তি, কোনও রকমের সমালোচনা ছাড়াই তাঁরা ভালো মানুষ হয়ে বেড়ে উঠুক। আমি কোনও ট্যাগ চাই না।
আমার মা আমার খুব ভালো বন্ধু, কিন্তু আমার বাবার কাছে আমি বেশি খোলামেলা। সব সময় আমাদের সঙ্গে থেকেছে। আমার মা-বাবার মধ্যে খুব ভালো সম্পর্কের ব্যালান্স রয়েছে। তবে মা আমাদের ব্যাক বোন।
করিশ্মাকে দেখেই বেড়ে ওঠা-
খুব তারাতারি বড় হয়ে গিয়েছিলাম। করিশ্মাকে ফলো করতে শুরু করি। পার্ফেক্ট জীবনই চাইতাম সব সময়. লোলো যা করত আমায় সব করতে হবে, এমন একটা ভাবনা কাজ করত। করিশ্মা প্রথম কাপুর গার্ল-এর তকমা টেনে কাজ শুরু করেন। একটা সময়ের পর পরিবারের সকলের বিশ্বাস করতে শুরু করে করিনা যা চায় তা ও করে নিতে পারবে।
লাইফ পার্টনার কীভাবে পছন্দ করেছিলেন!
কেউ শর্ত চাপিয়ে দেবে এটা আমার পছন্দ ছিল না। সন্মান করাটা শুর জরুরী। সইফ করে আর তাই আমি ওকে ছাড়া কিছু ভাবতেই পারি না। যখন বিয়ের সময় আসে সইফকে জানিয়েছিলাম আমি ব্যালন্স করতে চাই। একি মাসে আমি বিয়ে সেরে সেটে ফিরেছিলাম
কেরিয়ার, সইফ, তৈমুর একাধিক বিতর্কের ঝড়...
সত্যি বলতে কি প্রথম প্রথম এগুলোতে পা দিয়ে ফেলতাম। অস্বস্তি হত। বুঝতে পারতাম না ঠিক কীভাবে রিয়্যাক্ট করা উচিৎ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যদিও তাতে ধাতস্ত হয়ে যাই। তবে তৈমুরকে নিয়ে যায় হয়েছে তা ভাবার অতিত।
তৈমুরের নাম নিয়ে বিতর্ক...
প্রথমত তৈমুরের নাম, খুব বাজে অভিজ্ঞতা। যেভাবে রাতারাতি ট্রোল ছড়িয়ে পড়েছিল। অবাক হয়েছিলাম। একটা মায়ের ক্ষমতা নেই সে তাঁর সন্তানের নাম ঠিক করবে! সত্যি বলতে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম।
আট ঘণ্টা হয়েছিল তার মধ্যে এক সেলেব এসে বলে কেন ছেলের নাম তৈমুর। আমি কেঁদে ফেলেছিলাম বলেছিলাম চলে যেতে। একের পর এক ট্রোলের সামনে এসেছিলাম তখন। আমি ভেবেই দেখিনি তিনশো বছর আগে তিনি কী করতেন আমি ভাবিনি। আমার যে নামটা পছন্দ হয় আমি রাখি।
করিনা একজন মেয়ে হিসেবে কী চায়!
আমি মেয়ে হিসেবে খুব গর্বিত, অনেক ভালোবাসা পেয়েছি, অনেক সন্মান পেয়েছি। আমি চেয়েছি আমার সন্তানরা ভালো থাকুক। কোনও রকমের কটুক্তি, কোনও রকমের সমালোচনা ছাড়াই তাঁরা ভালো মানুষ হয়ে বেড়ে উঠুক। আমি কোনও ট্যাগ চাই না।
আমার মা আমার খুব ভালো বন্ধু, কিন্তু আমার বাবার কাছে আমি বেশি খোলামেলা। সব সময় আমাদের সঙ্গে থেকেছে। আমার মা-বাবার মধ্যে খুব ভালো সম্পর্কের ব্যালান্স রয়েছে। তবে মা আমাদের ব্যাক বোন।
করিনার মধ্যে কতটা পরিবর্তন এসেছে!
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে বলদেছেন করিনা। তাঁর ঝলক কাজ থেকে শুরু করে ব্যক্তিত্বে দেখা যায়। তবে করিনার কথায় সেই বিষয় খুব একটা ভেবেই দেখেননি। কারণ অভিনয় জগতে তিনি ভীষণ রকমভাবে ফ্লেক্সিবেল। প্রতিটা চরিত্রে নিজেকে ফিট করে নিতেই পছন্দ করেন তিনি। অনেক ছোট বয়স থেকেই অভিনয় জগতে বিভিন্ন সেডের চরিত্রে অভিনয় করে আসছেন তিনি।