- Home
- Entertainment
- Bollywood
- লাইমলাইটের আসার লোভ, মনীষা-সুভাশের ভুঁয়ো স্ক্যান্ডেল ফাঁস করেন অভিনেত্রীর মা
লাইমলাইটের আসার লোভ, মনীষা-সুভাশের ভুঁয়ো স্ক্যান্ডেল ফাঁস করেন অভিনেত্রীর মা
বলিউডের পরিচালক-অভিনেত্রীদের স্ক্যান্ডালের প্রসঙ্গ উঠলেই চলে আসে বহু নাম। ঐশ্বর্য রাই বচ্চন, বিপাশা বসু, কঙ্গনা রনাওয়াত, মধুর ভন্ডারকর, সুভাষ ঘাই। সুভাষ ঘাই অবশ্য স্ক্যান্ডেলের দুনিয়ায় বেশ কুখ্যাত বলা যেতে পারে। অসংখ্য অভিনেত্রীদের শারীরিক লেনদেনের বিনিময় ছবিতে জায়গা করে নেওয়ার জন্য নাকি প্রতারণা করেছে তিনি। যদিও এ সকল ঘটনার বিরুদ্ধে প্রমাণ বেশ কমই আছে। তাঁকে নিয়ে এক সময় নাম জড়িয়েছিল মনীষা কৈরালার। নেপালের রাজকুমারী হিসেবেই মনীষার নাম শোনা যায় প্রথম। নেপালের রাজকুমারীক দেখা যাবে বলিউডের ছবিতে। স্বাভাবিকভাবেই সকলের উত্তেজনা তুঙ্গে।
- FB
- TW
- Linkdin
মনীষার তখন বলিউডে একেবারে নতুন মুখ। একের পর এক বিগ বাজেট ছবির প্রস্তাব এসে চলেছে তাঁর কাছে।
তখনও অবশ্য নিজেকে একজন দক্ষ অভিনেত্রী হিসেবে প্রমাণ করেননি মনীষা।
সেই সময় জোর জল্পনা ওঠে, মনীষার সঙ্গে সুভাষ ঘাইয়ের সম্পর্ক নাকি দিন দিন ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছে।
১৯৯১ সালে সুভাষ ঘাইয়ের সৌদাগর ছবিতে অভিনয় করেন মনীষা। সেখান থেকেই শুরু হয় জল্পনা।
হঠাৎই এই জল্পনার মাঝে শোনা যায়, মনীষার সঙ্গে নাকি আদৌ কোনও সম্পর্ক নেই সুভাষের।
বরং মনীষার উপর যৌন নিগ্রহ চালিয়েছেন সুভাষ। নব্বইয়ের সেই সময় সৌদাগর ছবি নিয়ে চর্চা একেবারে তুঙ্গে।
জানা যায়, মনীষার সঙ্গে সুভাষ নাকি দীর্ঘ সময় ধরে ভ্যানিটি ভ্যানে কথা বলেন। নানা সিদ্ধান্ত নিয়েও কথা চলে।
সেই সময় সেটে মনীষার সঙ্গে তাঁর মা থাকতেন। মা কে ভ্যানের বাইরেই অপেক্ষা করতে বলেছিলেন সুভাষ।
পরবর্তীকালে জানা যায়, পুরো ঘটনাটি সাজানো। মনীষার মা নাকি মিথ্যে অভিযোগ এনেছেন ঘাইয়ের উপর যাতে মেয়ে লাইমলাইটে থাকে।
এরপর মনীষার কেরিয়ার পাকপোক্ত হয়ে যায় ঠিকই তবে সুভাষ ঘাইয়ের সঙ্গে আর কখনও কাজ করেননি তিনি।