- Home
- Entertainment
- Bollywood
- 'টাকা থাকলে কুৎসিতও রূপসী হয়ে ওঠে', জাহ্নবী-খুশির সার্জারিতে ট্রোলারদের তোপ
'টাকা থাকলে কুৎসিতও রূপসী হয়ে ওঠে', জাহ্নবী-খুশির সার্জারিতে ট্রোলারদের তোপ
প্রয়াত অভিনেত্রী শ্রীদেবী নিজের মতই নিজের মেয়েদের পরিচালনা করে গিয়েছেন একই পথে। শ্রীদেবী নিজের অভিনয় দক্ষতার জন্য যতখানি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন ততটাই নিজের প্লাস্টিক সার্জারির জন্য চর্চায় থেকেছেন প্রথম থেকেই। ভোঁতা নাকে একাধিকবার সার্জারি করাবার চেষ্টা করেও স্বস্থি পাননি তিনি। কখনও লিপ জব তো কখনও নোজ জব অথবা ব্রেস্ট ইমপ্লান্ট নিয়ে সর্বদা চর্চায় ছিলেন অভিনেত্রী। এবং দুই মেয়ে জাহ্নবী এবং খুশি দু'জনকেই ইন্ডাস্ট্রিতে পদার্পণ করানোর আগেই প্লাস্টিক সার্জারি ছত্রছায়ায় রেখে দিয়েছিলেন। শরীরের বিভিন্ন অংশে ছুড়ি কাঁচি চালিয়ে রূপবতী করে তুলেছিলেন জাহ্নবী এবং খুশিকে।
- FB
- TW
- Linkdin
তাঁদের ছোটবেলার ছবি এবং এখনকার ছবি পাশাপাশি রাখলে তফাৎ সকলের সামনে এসে যায়।
প্রথমেই আসা যাক জাহ্নবীর সার্জারির প্রসঙ্গে। জাহ্নবীর ছোটবেলার পাতলা ঠোঁট, ভোঁতা নাক আর নেই।
সেই জায়গায় প্লাস্টিক সার্জনের সাহায্যে এসেছে টিকালো নাক এবং প্লাম্পড লিপস। যাকে মিলেনিয়ালসরা বলে লাশিয়াস লিপস।
জাহ্নবীর গুটি কতক পুরনো সাক্ষাৎকারও রয়েছে যেখানে তাঁকে দেখলে এখনকার জাহ্নবীর সঙ্গে মেলানো মুশকিল।
জাহ্নবীর বয়স এখন মাত্র ২৩। ২০১৮ সালে ধড়ক ছবির হাত ধরে বলিউডে পদাপর্ণ করেন তিনি।
২০১৬-১৭ সাল থেকেই চলছিল ডেবিউয়ের প্রস্তুতি। মেয়েদের কেরিয়ার শুরু হওয়ার পর তাঁদের প্লাস্টিক সার্জারির বিতর্কে যাতে না জড়াতে হয় তাই বহু আগেই তাঁদের অপারেশন করিয়ে ফেলেন শ্রীদেবী।
তবে পাপারাৎজীও তো আর এই নতুন আসেনি। সেই ৬০-৭০ দশক থেকেই রয়েছে। তারকাদের প্রতিটি মুহূর্ত ধরে রাখার চেষ্টায় রয়েছেন তারা আজও।
পাপারাৎজীর কামালে জাহ্নবীর বিফোর আফ্টার নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। নেটিজেনের দাবি, পয়সা থাকলে কী না হয়। কুৎসিতও পরীর মত সুন্দরী হয়ে ওঠে।
যদিও এই কথাটি ওঠে খুশির প্রসঙ্গে। ছোটবেলায় দাঁতে ক্লিপ লাগিয়ে ঘুরতে দেখা যেত খুশিকে।
সেই খুশির দাঁতে ক্লিপ তো দূরের ব্যাপার, দিদির মতই মোটা ঠোঁট, টিকালো নাক এবং হেয়ারলাইনে বদল ঘটেছে।
ছোটবেলার খুশির স্টেটমেন্ট ইউনিব্রাও অর্থাৎ জোড়া ভ্রুও আর নেই। সেটাকেও বিশেষ ট্রিটমেন্টের সাহায্যে পাকাপাকিভাবে উড়িয়ে ফেলেছে খুশি।
খুশি এখনও বলিউডে ডেবিউ করেনি ঠিকই তবে কানাঘুষো আসছে খুব শীঘ্রই দেখা যাবে তাঁকে। কথাবার্তাও চলছে। তাই তাকেও অল্পবয়সেই ছুরি-কাঁচির সাহায্য নিতে হয়েছে।