- Home
- Entertainment
- Bollywood
- বিয়ের আগে সঙ্গমের সাহসীকতা দেখালেও, করিনার এই ছোট্ট উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান
বিয়ের আগে সঙ্গমের সাহসীকতা দেখালেও, করিনার এই ছোট্ট উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান
সদ্যই ৫১ -তে পা দিয়েছেন সইফ আলি খান। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ। বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি। বিয়ের আগে লিভ-ইনের সাহসীকতা দেখালেও নিজেকে ভাল রাখতে করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান।
- FB
- TW
- Linkdin
এখন ৩ থেকে ৪ সইফিনা। সদ্যই ৫১ -তে পা দিলেন সইফ আলি খান। পতৌদির নবাব যেন বলিউডের অ্যাংরি ইয়াং ম্যান। ৪ সন্তানের বাবা হওয়ার পরও নিজেকে যেন কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন সইফ।
দীর্ঘদিনের প্রেম পরিণতি পায় ২০১২ সালে। তারপর থেকে ৯ বছর ধরে চুটিয়ে সংসার করছেন নবাব কাপল করিনা-সইফ। ৫০ বছরেই ফের সন্তানের বাবা হয়েছেন সইফ। বিয়ে-সন্তান-সম্পর্ক নিয়ে সবসময়েই লাইমলাইটে থাকেন সইফিনা জুটি।
বিয়ের আগে লিভ-ইনের সাহসীকতা দেখালেও নিজেকে ভাল রাখতে করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ আলি খান। কী এমন উপদেশ দিয়েছিলেন করিনা, যা আজও অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন সইফ আলি খান।
নেটমাধ্যম থেকে সর্বদাই নিজেকে দূরে রাখেন সইফ আলি খান। ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম কখনই দেখা মেলে মা নবাব পুত্রর। স্ত্রী করিনার উপদেশ মেনেই নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে রাখেন। তেমনটাই জানিয়েছেন ছোটে নবাব।
সর্বদাই ট্রোলারদের লক্ষ্যের তালিকায় শিরোনামে থাকেন সইফিনা জুটি। কখনও সন্তান তো কখন নিজেদের নিয়ে হামেশাই ট্রোলের মুখে পড়েন এই জুটি।
একটা সময়ে তাকে নিয়ে কী লেখা হতো তা নিয়ে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখতেন সইফ আলি খান। নিজেকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য দেখলে তার মেজাজ খারাপ হয়ে যেত। তারপর করিনা এই নজরদারি বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিল।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সইফ জানিয়েছেন, আমি এখন আর নেতিবাচক মন্তব্য পড়ি না। আমি নেটমাধ্যম থেকে অনেকটাই সরিয়ে নিয়েছি নিজেকে। এবং তাত ভাল আছি।
করিনার এই উপদেশ আজও মেনে চলেন সইফ। নিজেকে নিয়ে আর কোনও রকমের খবর তিনি পড়েন না। কারণ অভিনেতার মতে, নেটমাধ্যমের সাহায্য নিয়ে হিংস্রতা ছড়ানো অনেক বেশি সহজ। তাই সেখান থেকে দূরত্ব বজায় রাখাই শ্রেয়।
'টশন' ছবিতেই একে-অপরকে মন বিনিময় হয়েছিল সইফ-করিনার। তারপর বেশ কয়েকটি ছবিতেই একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল এই লাভবার্ডসকে। বিয়ে করার আগে একে অপরের কো-স্টার হিসেবেই কাজ করেছেন এই পাওয়ার কাপল। ' ওমকারা' ছবিতে একসঙ্গে কাজ করলেও তাদের সম্পর্ক অতটাও ভাল ছিল না।