রাত তখন তিনটে, আত্মহত্যার মানসিকতা নিয়ে ঐশ্বর্যের দরজায় পৌঁচ্ছেছিলেন সলমন
সলমন খান ও ঐশ্বর্যের মধ্যে থাকা সম্পর্ক একটাই গভীর ছিল যে তাঁর আঁচ পেতেন ভক্তরাও। প্রকাশ্যে একাধিকবার তাঁদের একে অন্যকে ভালোবাসার জাহির করতে দেখা যায়। তবে প্রেমের মেয়াদ ছিল না খুব বেশি দিন। কয়েকদিনের মধ্যে শুরু বিবাদ
- FB
- TW
- Linkdin
সলমন খান ও ঐশ্বর্যের সম্পর্কের কথা সকলেরই জানা। হাম দিল দে চুকে সনম ছবিতে যা সকলের নজর কেড়েছিল। তখনও কেউ জানতেই পারেননি এই জুটির পথ আলাদা হতে চলেছে।
সলমন খানের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ সকলেরই চোখে পড়ে। একে অন্যের সঙ্গে মাঝে মধ্যে জড়িয়ে পড়তেন বচসাতে।
একাধিক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্য জানিয়েছিলেন, সলমন তাঁকে প্রকাশ্যে অপমান করতেন। এমন কী গায়ে হাতও তোলেন তিনি।
এরপরই ঐশ্বর্যের রেপুটেশন কমতে থাকে। ফলে ঐশ্বর্য এই সম্পর্ক থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আর নিজের সিদ্ধান্তে কঠোর ছিলেন রাই সুন্দরী।
কয়েকদিনের মধ্যেই সমলন খান বুঝতে পেরেছিলেন ঐশ্বর্য সম্পর্ক থেকে সরে যাচ্ছে, তিনি মেনে নিতে পারেননি। মধ্য রাতে পৌঁচ্ছে গিয়েছিলেন ঐশ্বর্যের কাছে।
ঐশ্বর্য সেদিন রীতি মত ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, রাতে দু-তিন ঘণ্টা ধরে দরজাতে ধাক্কা দিচ্ছিলেন সলমন খান।
এক সময় দরজা না খোলায় তিনি জানিয়েছিলেন, ছাদ থেকে ঝাঁপ দেবেন। ১৭ তলা উঁচু বিল্ডিং ঐশ্বর্যদের। সবটা শুনেও চুপ করেই ছিলেন তিনি।
রাত তিনটে বাজলে সলমনের হাত থেকে রক্ত ঝড়তে থাকে। তখন বাধ্য হয়েই সলমনকে ঘরে ঢুকতে দিয়েছিলেন ঐশ্বর্য। এক সাক্ষাৎকারে ঘটনা স্বীকারও করে নিয়ছিলেন তিনি।
সামনেই বাংলায় বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা, ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে ভোট নিয়ে রাজনেতিক দলগুলির প্রচার, তাই ভোটের সব খবর পেতে অবশ্যই ক্লিক করুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলা।