- Home
- Entertainment
- Bollywood
- জিয়াকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে আজও বিদ্ধ সুরজ, 'ক্রিমিনাল' তকমা পেয়েছিলেন এক সময়
জিয়াকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে আজও বিদ্ধ সুরজ, 'ক্রিমিনাল' তকমা পেয়েছিলেন এক সময়
- FB
- TW
- Linkdin
পরবর্তীকালে জিয়া আত্মহত্যা করেছেন, এই যুক্তি মানতে নারাজ রাবিয়া। শুরু হল মামলা দায়ের। পাঞ্চোলি এবং খান পরিবারে চলতে থাকে দ্বন্দ্ব।
জিয়ার দেহ ঝুলন্ত অবস্থাতে পাওয়া গেলে ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়া যায় ঘাড়ে, গলায়, হাতে, পিঠে বিভিন্ন আঘাতের দাগ। যা দেখে মনে হয় জিয়ার উপর তাঁর মৃত্যুর আগেই কেউ শারীরিক অত্যাচার করেছে।
সিবিআই তদন্তে জিয়ার মৃত্যুর কারণ আত্মহত্যা হিসাবেই ঘোষণা করা হয়। এই দাবিতে কোনওভাবেই সমর্থন জানাননি জিয়া মা। বিদেশ থেকে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞকে ডাকা হয়।
যার কথায়, জিয়ার আত্মহত্যার ঘটনাটি গোটাটাই সাজানো। আদৌ জিয়া আত্মহত্যা করেননি। ঘাড়ে, গলায়, মুখে আঘাতের দাগ আত্মহত্যা থেকে আসতে পারে না।
অথচ জিয়ার লেখা একটি ছয় পাতার সুইসাইট নোট পাওয়া যায়। যেখানে তিনি সুরজের সম্বন্ধে নানা কথা ব্যক্ত করে গিয়েছিলেন। সেখানে স্পষ্ট লেখা জিয়া আত্মহত্যা করতে চান।
গর্ভপাতের কথাও লিখে গিয়েছিলেন তিনি। সুরজ পাঞ্চোলিকে দীর্ঘদিন ধরে ডেট করতেন জিয়া। একাধিক সংবাদমাধ্যমের মতে, সুরজের সন্তানের মা হতে চলেছিলেন জিয়া।
তাঁকে একরকম জোর করেই গর্ভপাত করানো হয়েছিল। যার জেরে তিনি মানসিক অবসাদে ভুগতে শুরু করেন। সুরজের সঙ্গে ক্রমশ বিবাদ লাগতেও শুরু করে তাঁর।
সেই বিবাদ বড় রূপ নেয় যখন সুরজ জিয়ার গায়ে হাত তোলেন। তবে সূত্রের খবর নয়, সত্যতার যাচাই আজও করে চলেছে এই তদন্ত। সাত বছর ধরে টানা চলছে জিয়ার মৃত্যুর তদন্ত।
সুরজ জিয়াকে খুন করেছেন, নাকি আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছেন, নাকি তিনি নির্দোষ। সেই বিষয় এখনও কিছুই জানা যায়নি। তবে একটি মামলা থেকে তাঁর নাম সরতে না সরতেই সুশান্তের প্রাক্তন ম্যানেজার দিশা সালিয়ানের আত্মহত্যায় উঠে এসেছে তাঁর নাম।