- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- 'মোটা বয়স্ক বুড়ি বলে অপমান', প্রকাশ্যে আত্মহত্যার হুমকি দিলেন এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী
'মোটা বয়স্ক বুড়ি বলে অপমান', প্রকাশ্যে আত্মহত্যার হুমকি দিলেন এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে অনেক কিছুই জড়িয়ে গেছে। মানসিক অবসাদ বা ডিপ্রেশন নিয়ে মুখ খুলেছেন অনেক তারাকারাই। নিজেদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা সোশ্যালে শেয়ার করে নিয়েছেন তারা। এবার ডিপ্রেশন নিয়ে মুখ খুললেন জনপ্রিয় ভোজপুরী অভিনেত্রী রানি চট্টোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই আত্মহত্যার হুমকি পোস্ট করে শোরগোল ফেলে দিয়েছেন রানি।
| Published : Jul 04 2020, 09:57 AM IST
- FB
- TW
- Linkdin
সত্যিই কি মানসিক চাপ থেকেই আত্মহত্যা করেছেন সুশান্তু নাকি পরিকল্পনা করেই খুন করা হয়েছে অভিনেতাকে? এই নিয়ে সকলের মনে দানা বেঁধেছে হাজারো রহস্য। সুশান্তের মৃত্যু নিয়ে একের পর এক জট ক্রমশ গাঢ় হচ্ছে। সম্প্রতি সুশান্তের মৃত্যুর পরপরই এমন এক তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে, যা শুনে হতবাক হয়েছেন নেটিজেনরা।
জনপ্রিয় ভোজপুরী অভিনেত্রী রানি চট্টোপাধ্যায় এবার নিজের মানসিক অবসাদ নিয়ে বিস্ফোরক পোস্ট করেছেন।
বেশ কয়েক বছর ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমাগত অশালীন, কুরুচিকর মন্তব্যের শিকার হচ্ছেন তিনি।
কখন অপমান করা হচ্ছে, আবার কখনও মোটা বয়স্ক বুড়ি বলেও আক্রমণ করা হচ্ছে।
ইনস্টাগ্রামে এক ব্যক্তির থেকে ক্রমাগত এহেন আপত্তিকর মন্তব্যের কারণেই মানসিক অবসাদের স্বীকার হচ্ছেন অভিনেত্রী।
সম্প্রতি তিনি নিজের ইনস্টা প্রোফাইলে একটি পোস্ট করেছেন এবং সেখানেই তার অবসাদের সমস্ত কথা তুলে ধরেছেন।
শুধু তাই নয়, এই অবসাদ থেকেই তিনি এবার আত্মহত্যা করবেন বলেও রীতিমতো হুমকি দিয়েছেন।
নিজের পোস্টে ধনঞ্জয় সিং নামে এক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন রানি। এবং তিনি জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তিই তাকে অশ্লীল ভাষায় অপমান করেছে। নানাভাবে উত্যক্ত করছে।
ধনঞ্জয় সিং-এর কারণে তিনি যেভাবে মানসিক অবসাদে ভুগছেন তাতে মুম্বই পুলিশের সাহায্যের জন্য তিনি আবেদনও জানিয়েছেন। এবং মুম্বই পুলিশকে তিনি ট্যাগও করেছেন নিজের পোস্টে।
অভিনেত্রী আরও জানিয়েছেন, তিনি পুরো বিষয়টি সাইবার সেলে অভিযোগ জানিয়েছেন। কিন্তু সেখান যেহেতু কোনও পোস্টে নাম উল্লেখ নেই তার সেই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
কিন্তু রানি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, যদি তিনি আত্মহত্যা করেন, তাহলে তার মৃত্যুর জন্য ধনঞ্জয় নামে ওই ব্যক্তিই দায়ী থাকবে।