শতবর্ষে লাল-হলুদ, প্রিয় ক্লাবের জন্মদিনে উৎসবে মাতলেন ইস্টবেঙ্গল ভক্তেরা
কেউ মোহনবাগান সমর্থক, তো কেউ আবার ইস্টবেঙ্গল। ফুটবল কিন্তু বাঙালির রক্তে। লাল-হলুদের শতবর্ষেও আয়োজনের কোনও খামতি ছিল না। মোহনবাগান দিবসের ঠিক তিনদিন পর ইস্টবেঙ্গল দিবস পালিত হল হাওড়ার বাগনানে।
- FB
- TW
- Linkdin
কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে যদি সেদিন মোহনবাগান হেরে যেত, তাহলে কী হত? সে বিতর্ক এখন অর্থহীন। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ইতিহাসও কম গৌরবের নয়। দেখতে দেখতে একশো বছর পার করে ফেলল লাল-হলুদ বাহিনীও।
১৯২০ সালের ১ অগাস্ট। পরাধীন ভারতের পূর্ববঙ্গের ফুটবলারদের এক ছাতার আনার জন্য নতুন ক্লাব প্রতিষ্ঠা করলেন সুরেশচন্দ্র চৌধুরী। ক্লাবের নাম ইস্টবেঙ্গল।
২৯ জুলাই যেমন মোহন দিবস, তেমনি ১ অগাস্ট দিনটিকে ইস্টবেঙ্গল দিবস হিসেবে পালন করা হয়। প্রতিবছর এই দিনটাতে ক্লাব তাঁবুতে দিনভর চলে নানা ধরণের অনুষ্ঠান।
গত বছরের পয়লা অগাস্ট ছিল আরও স্পেশাল। সেদিন থেকে শুরু হয়ে গিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রাক-শতবর্ষ উদযাপন। একশো বছরে ইতিহাসে ক্লাবের জীবিত অধিনায়কদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে।
করোনা আতঙ্কে এবার শতবর্ষের উৎসবটাই মাটি হয়ে গেল! তবে এরইমধ্যে হাওড়ার বাগনানে উত্তর পান আড়ৎ প্রাঙ্গণে প্রিয় ক্লাবের জন্মদিন পালন করলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাব লাভার্সের সদস্য। লাল-হলুদ পতাকা তুলে অনুষ্ঠানে সূচনা করেন ফুটবলার রতন পাল। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বাগনান-১ পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ চন্দ্রনাথ বসু, সমাজসেবী দিলীপ পাঁজা, সন্দীপ ঘোষ, দেলোয়ার রহমান, সেখ সাজাহান আরও অনেকে।