ঠান্ডা-গরমের হাত থেকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন শিশুকে, মেনে চলুন জরুরি সতর্কতা
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় এটি ভীষণ ভাবে হয়। এর পাশাপাশি এই ঠান্ডা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। সদ্যোজাত শিশুরা বিশেষ করে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। ঠান্ডা লাগলে বুকে কফ জমে শিশুরা বেশি এই রোগে আক্রান্ত হয়। তাই আবহাওয়ার পরিবর্তনের সময় সতর্ক হওয়াটা খুব জরুরি। যে সমস্ত শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, একটুতেই ঠান্ডা লাগে তারা বিশেষভাবে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডার হাত থেকে শিশুকে কীভাবে বাঁচাবেন, মেনে চলুন বাড়তি সর্তকতা।
- FB
- TW
- Linkdin
ঠান্ডা লাগলে তার প্রাথমিক লক্ষণ হল হাঁচি, তার সঙ্গে খুশখুশে কাশি। এর পাশাপাশি যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকে। ফুসফুসে সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টও বাড়তে থাকে।
ঠান্ডা লাগলে নাক থেকে জল বেরানো,চোখ লাল হয়ে যাওয়া বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। ঠান্ডার থেকে বুকে ব্যথা হতে পারে। তবে বুকে ব্যথার ধরণ একেবারে আলাদা। গভীর বা লম্বা শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে ব্যথা অনুভূত হবে। মূলত ফুসফুসে সংক্রমণের ফলে এই ব্যথা হয়।
ঠান্ডা লাগলে মাথা যন্ত্রণা, শরীর দুর্বল হয়ে পড়া, খাওয়ায় অনীহা, ইত্যাদি আনুষাঙ্গিক সমস্যাও দেখা দেয়।
অন্যের ভাইরাস থেকেও ঠান্ডা ছড়িয়ে যায়। বিশেষ করে হাঁচি, কাশির মাধ্যমে এই ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে যায় বাচ্চাদের।
যদি কোনও সংক্রামিত ব্যক্তি আপনার শিশুকে স্পর্শ করে তাহলেও ঠান্ডা লাগার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।