- Home
- India News
- শুধু রাম মন্দির নয়, পর্যটকদের কাছে অযোধ্যার আকর্ষণ বাড়াতে যোগী সরকার তৈরি করেছে মাস্টার প্ল্যান
শুধু রাম মন্দির নয়, পর্যটকদের কাছে অযোধ্যার আকর্ষণ বাড়াতে যোগী সরকার তৈরি করেছে মাস্টার প্ল্যান
রামের মূর্তি ছাড়াও অযোধ্যা মন্দির নিয়ে একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। মন্দির প্রাঙ্গনে মূর্তি ছাড়াও থাকবে গোশালা, পরিক্রমা পথ সৌর প্যানেল আরও অনেক কিছু। উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার তৈরি করেছে একটি মাস্টারপ্ল্যান। যোখানে মূলত তীর্থযাত্রীদের সুবিধের দিকেই জোর দেওয়া হচ্ছে।
| Published : Feb 22 2021, 04:57 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
অযোধ্যার মত পবিত্র শহরে তীর্থযাত্রীদের যোগাযোগ আর যাতায়াতের পথ সহজ করার জন্য একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। উত্তর প্রদেশের নগরপরিকল্পনাকারীরা অযোধ্যায় বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ে আসার জন্য একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। তৈরি হয়েছে একটি মাস্টার প্ল্যান। যেখানে রামলাল মূর্তি ছাড়াও গোশালা, সৌরশক্তির প্যানেল পরিক্রমা পথ সহ একাধিক সুযোগ সুবিধা থাকবে বলেও জানান হয়েছে।
উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার অযোগ্যাতে আধুনিক সুযোগ সুবিধা দিতে তৈরি রয়েছে। একটি স্মার্ট সিটি তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। আর সেই জন্য দিল্লির সিপি কুকরেজার স্থপতিদের পাশাপাশি সাহায্য নেওয়া হচ্ছে লারসন অ্যান্ড টুব্রোর মত প্রথম সারির সংস্থার সঙ্গে।
তাই সেখানে আধুনিক জীবনের নানা প্রয়োজনীয় জিনিস যাতে পাওয়া যায় সেদিকেও নজর দেওয়া হয়েছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যেই শহরটি তৈরির ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। গ্রিনফিল্ড সিটি হিসেবেই শহরটিকে তৈরির করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। যাতায়াতের সুবিধের জন্য মূলত চওড়া রাস্তার তৈরির ওপরেই জোর দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা অযোধ্যা শহরের প্রাচিনত্ব ঐতিহ্য বজায় রাখার পাশাপাশি দর্শনার্থিদের একটি বিশেষ পর্যটন কেন্দ্র উপহার দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছেন। আর সেই কারণে সরজূ নদীর তীরে ওয়াটার প্লে-র ব্যবস্থা করা হয়েছে। দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের পাশাপাশি সেটি যেন আনন্দদায়ক ও আরামদায়ক হয় তার দিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে।
অযোধ্যায় মাস্টারপ্ল্যানে রয়েছে প্রধান প্রবেশ পথ, গাড়ি ও বাসের সুবন্দোবস্ত ওয়ালা পার্কিং, মাডো লন, ভিআইপি গেস্টহাউস, বাগান, কমিউনিটি ডাইনিং হল, পরিকল্পনা পথ. গোশালা, সৌর প্যানেল, আর ভগবান শ্রী রামের মূর্তি।
অযোধ্যা মাস্টার প্ল্যানের অন্তর্ভুক্ত থাকবে অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৮৭৫ বর্গকিলোমিটার এলাকায়। সেখানেই পরিকাঠামো নির্মাণের ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। অন্যদিকে গ্রিনফিন্ড অযোধ্যা তৈরির জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে ১২০০ এলাক জায়গা।