Coronavirus: সংক্রমণে শীর্ষে কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগণা, মৃত্যু থামেনি উত্তরবঙ্গে
- FB
- TW
- Linkdin
কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গের দাপট আগের থেকে কমলেও ফের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ল রাজ্যে। মৃত্যুর সংখ্যাও গত ২৪ ঘন্টায় বেড়েছে। কোভিডে এখনও মৃত্য়ু হচ্ছে বাংলার ৮ জেলায়।
মৃত্যুর লিস্টে সেই ৮ জেলার লিস্টে শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগণা । যদিও মৃত্য়ু শূন্য এখনও হতে পারেনি দক্ষিণ ২৪ পরগণা , দুই বর্ধমান , পশ্চিম মেদিনীপুর , নদিয়া, উত্তর দিনাজপুর, কালিংপং।
তবে এদিন কলকাতা, দার্জিলিং,হুগলি, জলপাইগুড়ি জেলা মৃত্যু শূণ্য হয়েছে। শহরে ভ্য়াকসিনের সংখ্য়া যত বাড়বে, ততোই আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমবে বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের।
বুধবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১০ জন। উত্তর ২৪ পরগণায় ২ জনের মৃত্য়ু হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগণা , দুই বর্ধমান , পশ্চিম মেদিনীপুর , নদিয়া, উত্তর দিনাজপুর, কালিংপং জেলায় ১ প্রাণ হারিয়েছেন।
বুধবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, কলকাতায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাফে ৯৫ জন কমে ৮৯ জন। এবং এখানে মোট সংক্রমণের সংখ্যা ৩১২,২৬৯ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৯৯৭ জন।
এবারও রাজ্যের সব জেলার থেকে এবারেও সংক্রমণ নিয়ে শীর্ষে কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগণা। তবে উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ এর নীচে নেমেছে।
বুধবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগণা একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৯ জন। দার্জিলিং একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪ জন।
বুধবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৭০৮ জন । যা আগের থেকে অনেকটাই বেড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে এই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া ৯,১৮৫ জন।
তবে এই মুহূর্তে কোভিড জয়ীর সংখ্যা বেড়েছে। নিঃশ্বাস নিচ্ছে হাসপাতাল গুলি। স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৩০ জন। বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫, ৪৪,৮১৭ জন।
স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী ১৮ জানুয়ারী সুস্থতার হার পেরিয়ে ৯৭ শতাংশ হয়েছিল। তারপর দ্বিতীয় তরঙ্গে ফের পতন হয়। মার্চের পর থেকে। তবে এরপর অভিশপ্ত প্রায় ৭ মাস পেরিয়ে গিয়েছে। স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে সুস্থতার হার একদিনে এখনও ৯৮.২১ শতাংশ।