- Home
- West Bengal
- Kolkata
- Coronavirus: রাজ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ কলকাতায়, মৃত্যুতে চিন্তা বাড়াচ্ছে হুগলি-নদিয়া
Coronavirus: রাজ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ কলকাতায়, মৃত্যুতে চিন্তা বাড়াচ্ছে হুগলি-নদিয়া
- FB
- TW
- Linkdin
কোভিডের দ্বিতীয় তরঙ্গের দাপট আগের থেকে কমলেও ফের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ল রাজ্যে। মৃত্যুর সংখ্যাও গত ২৪ ঘন্টায় বেড়েছে। কোভিডে এখনও মৃত্য়ু হচ্ছে বাংলার ৭ জেলায়।
মৃত্যুর লিস্টে সেই ৭ জেলার লিস্টে শীর্ষে রয়েছে হুগলি-নদিয়া। যদিও মৃত্য়ু শূন্য এখনও হতে পারেনি উত্তর ২৪ পরগণা , দক্ষিণ ২৪ পরগণা , পূর্ব বর্ধমান , পশ্চিম মেদিনীপুর , জলপাইগুড়ি।
তবে এদিন কলকাতা,পশ্চিম বর্ধমান ,দার্জিলিং, কালিংপং, জেলা মৃত্যু শূণ্য হয়েছে। শহরে ভ্য়াকসিনের সংখ্য়া যত বাড়বে, ততোই আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমবে বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১২ জন। হুগলি ও নদিয়ায় ৩ জন করে মৃত্য়ু হয়েছে। পূর্ব বর্ধমানে ২ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণা , দক্ষিণ ২৪ পরগণা , পশ্চিম মেদিনীপুর , জলপাইগুড়ি জেলায় ১ প্রাণ হারিয়েছেন।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, কলকাতায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাফে ৭৪ জন বেড়ে ৯৫ জন। এবং এখানে মোট সংক্রমণের সংখ্যা ৩১২,১৮০ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৯৯৭ জন।
এবারও রাজ্যের সব জেলার থেকে এবারেও সংক্রমণ নিয়ে শীর্ষেকলকাতা। দ্বিতীয় উত্তর ২৪ পরগণা। তবে উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ এর নীচে নেমেছে।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগণা একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ জন। দার্জিলিং একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ জন।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৬১৩ জন । যা আগের থেকে অনেকটাই কমেছে। পশ্চিমবঙ্গে এই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া ৯,২১৭ জন।
তবে এই মুহূর্তে কোভিড জয়ীর সংখ্যা বেড়েছে। নিঃশ্বাস নিচ্ছে হাসপাতাল গুলি। স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭২০ জন। বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫, ১৬,৫০৯ জন।
স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী ১৮ জানুয়ারী সুস্থতার হার পেরিয়ে ৯৭ শতাংশ হয়েছিল। তারপর দ্বিতীয় তরঙ্গে ফের পতন হয়। মার্চের পর থেকে। তবে এরপর অভিশপ্ত প্রায় ৭ মাস পেরিয়ে গিয়েছে। স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে সুস্থতার হার একদিনে এখনও ৯৮.২১ শতাংশ।