আলুর বাজারে আগুন, চড়া দাম অন্য সবজিতেও, কলকাতার বাজারে ইবি-র হানা
করোনা আবহে এমনিতেই মানুষের কাজ নেই। তার উপর বাজারে আলুর দামে আগুন। চড়া দাম অন্য়ান্য় সবজিতেও। দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বৃহস্পতিবার সাতসকালেই কলকাতার একাধিক বাজারে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। কলকাতা সহ সখের বাজার, বেহালা বাজারে দোকানে হানা দিল ইবি। বাদ যায়নি মাছ বাজারও। ৩ জন আধিকারিক সহ ইবি অফিসাররেরা আজ বেহালা বাজারে এসে বাজারের আলু, সবজি, মাছের দাম দেখে নোট করে নিয়ে যান। এছাড়া ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন, যে তাঁরা কি দামে কাচা মাল কিনছেন ও ক্রেতাদেরকে কি দামে বিক্রি করছেন। করোনা-সঙ্কটে রাজ্যজুড়ে আলুর বেআইনি কারবারি রুখতে ময়দানে নেমেছে ইবি। প্রয়োজনে অভিযুক্ত বিক্রেতার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও করবে রাজ্য।
- FB
- TW
- Linkdin
করোনা আবহে এমনিতেই মানুষের কাজ নেই। তার উপর বাজারে আলুর দামে আগুন। চড়া দাম অন্য়ান্য় সবজিতেও। দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে বৃহস্পতিবার সাতসকালেই কলকাতার একাধিক বাজারে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
কলকাতা সহ সখের বাজার, বেহালা বাজারে দোকানে হানা দিল ইবি। বাদ যায়নি মাছ বাজারও। ৩ জন আধিকারিক সহ ইবি অফিসাররেরা আজ বেহালা বাজারে এসে বাজারের আলু, সবজি, মাছের দাম দেখে নোট করে নিয়ে যান। এছাড়া ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলেন, যে তাঁরা কি দামে কাচা মাল কিনছেন ও ক্রেতাদেরকে কি দামে বিক্রি করছেন।
এদিকে অগাস্টের একটানা ভারী বৃষ্টিতে সবজির ফলন রীতিমত ক্ষতিগ্রস্ত। যার দরুন বাজারে এখন আর কোনও সবজির যোগান সেভাবে প্রায় নেই বললেই চলে। তাই ক্রেতার নজর আলুর দিকে। আলুর চাহিদা বেড়েছে। এদিকে দামের জন্য সেটাও সাধ্য়ের বাইরে যাচ্ছে। তাই সব সবজির দোকানই ঘুরে দেখা হয় ইবি-র তরফে।
পাইকারি বাজারে আলুর দাম কেজি প্রতি ২২ টাকা রাখার আবেদন জানিয়েছিল নবান্ন। করোনা-সঙ্কটে রাজ্যজুড়ে আলুর বেআইনি কারবারি রুখতে ময়দানে নেমেছে ইবি। প্রয়োজনে অভিযুক্ত বিক্রেতার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও করবে রাজ্য। পাশাপাশি মাছবাজার পরিদর্শনেও যান ইবি-র আধিকারিকরা।
কলকাতার বাজারে জ্যোতি আলু বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৩৪-৩৫ টাকা, চন্দ্রমুখী আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৭-৩৮ টাকা কেজি দরে।
রাজ্যের কৃষি দফতর থেকে জানানো হয়েছে, বাংলা থেকে প্রতিদিন আলু অন্য রাজ্যে পাচার হচ্ছে। অসাধু কিছু ব্যবসায়ী আলু হিমঘরে মজুতও করেছেন। ফলে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি হচ্ছে।