শহর ও শহরতলির কোথায় কোথায় কনটেনমেন্ট জোন, জেনে নিন তথ্যে-ছবিতে
- FB
- TW
- Linkdin
কন্টেনমেন্ট জোন এলাকায়, যেহেতু সংক্রমিতের হার বেশি, তাই বাইরে যাতায়াতে তার প্রবণতাও বেড়ে যায়। এ জন্য এই সব স্থানের প্রয়োজনীয় সামগ্রী বাড়িতে পৌঁছে দেবে প্রশাসন।
প্রথমত ঘন সন্নিবেষ্ট এলাকায় সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বেশী। তাই বাইরে যাতায়াত বেশি হওয়ার দরুণ আক্রন্তের সংখ্য়াও বেড়েছে। এজন্যই শিল্প, ব্যবসা, মার্কেট বন্ধ থাকবে ৯ জুলাই বিকেল পাঁচটা থেকে।
রাজ্য়ের কনটেইনমেন্ট জোনগুলোতে ফের কড়া লকডাউন ঘোষণা করেছে নবান্ন। ৯ জুলাই বিকেল পাঁচটা থেকে এই নির্দেশিকা জারি হবে রাজ্য়ে।
দ্য ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশেন এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সম্প্রতি যে নতুন প্রামাণ্য সামনে আসছে তাতে কোভিড ১৯ বায়ুবাহিত এই বিষয়টি দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা৷
নবান্নের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কন্টেইনমেন্ট জোনের কেউ সরকারি বা বেসরকারি অফিসে কাজ করতে যেতে পারবেন না।
আলিপুরের এই জায়গা গুলিতেও প্রচুর মানুষের বসবাস। এই রাস্তা গুলি দিয়ে নিত্য় যাত্রীরা যাতায়াত করেন। সেদিক থেকে সংক্রমণ কমিয়ে আনতে কন্টেনমেন্ট জোন ঘোষণা। রাজ্য সরকার জানিয়ে দিয়েছে কন্টেনমেন্ট জোনে বৃহস্পতিবার ৯ জুলাই বিকেল পাঁচটা থেকে ফের কড়া লকডাউন হবে।
সংক্রমণ কমা বাড়ার উপর নির্ভর করবে কন্টেনমেন্ট জোনের সংখ্যা। এর উপরে নির্ভর করবে যাবতীয় বিধি নিষেধে।
কলকাতার ক্ষেত্রে কন্টেইনমেন্ট জোন আলোচনা করে ঠিক করছে কলকাতা পুরসভা এবং কলকাতা পুলিশ।
কন্টেইনমেন্ট জোনে যে কোনও ধরনের পরিবহণেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নবান্ন। মূলত গণ পরিবহণেও সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। সকলে সঠিক স্বাস্থ্য়বিধি মেনে না চলার জন্য সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। তাই এবার আরও কড়াকড়ি করা হল।
আনলকের দ্বিতীয় পর্বে এসেও লকডাউনকেই করোনা রুখতে একমাত্র পদ্ধতি বলে মনে করা হয়েছিল। সহমত প্রকাশ করেছিল একাধিক রাজ্য । এবার সেই পথে সামিল পশ্চিমবঙ্গও।
জানা গিয়েছে, জরুরি নয় এমন পরিষেবা বন্ধ থাকবে কনটেইনমেন্ট জোনে। সাধারণত জরুরি নয় এমন পরিষেবা নিতে গিয়ে জমায়েত বাড়ে। তাই সে দিক থেকে করোনা রুখতে এই পদক্ষেপ।
জেলার ক্ষেত্রে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপার বা পুলিশ কমিশনাররা কন্টেইনমেন্ট জোন আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
উত্তর ২৪ পরগণাতেও বেড়ে চলেছে করোনা আক্রন্তে সংখ্য়া। পরিযায়ী শ্রমিক আসার পরেও সেই সংখ্য়ায় প্রভাব পড়েছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, বাতাসের মাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে করোনা জীবাণু। এবং এই দাবিকে স্বীকৃতি দিল দ্য ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশেন৷