কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোন কমে এবার মাত্র ৮, স্বস্তিতে শহরবাসী, দেখুন ছবি
কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ফের কমল৷কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, কয়েক দিন আগেই শহরে কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যাটা ১১ ছিল৷ আর এবার ১১ থেকে কমে হল মাত্র ৮ ৷ এর আগে ১৭ থেকে কমে হয়েছিল ১১৷প্রসঙ্গত,কলকাতা পুরসভায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা, একটা সময় এই সংখ্যাটা ৩৯ এ পৌঁছে গিয়েছিল৷ তারপর ২৯ থেকে নেমে কুড়ি হয়েছিল। গত ২২ অগাস্ট কুড়ি থেকে নেমে কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা হয় ১৭ । এবার সেই ১৭ থেকে নেমে একেবারে ১১ এসে দাঁড়াল কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা। সেটা আরও কমে বর্তমানে মাত্র ৮ এসে দাঁড়িয়েছে৷
- FB
- TW
- Linkdin
কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ক্রমশ কমছে৷ কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, কিছু দিন আগেই শহরে কন্টেইনমেন্ট জোনের যে সংখ্যাটা ১১৷ আর এবার সেটা ১১ থেকে কমে হল মাত্র ৮ ৷ এর আগে ১৭ থেকে কমে হয়েছিল ১১৷ এদিকে একটা সময় এই সংখ্যাটা ৩৯ এ পৌঁছে গিয়েছিল৷
পূর্ব কলকাতার সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব কলকাতা অর্থাৎ বাইপাস সংলগ্ন মুকুন্দপুর-পাটুলিতে কন্টেইনমেন্ট জোন এর সংখ্যা বেশি ছিল। সেই সংখ্যাও এখন শূন্য। কলকাতা পুরসভার ১২ নম্বর বরোতে এখন আর কোনও কন্টেইনমেন্ট জোন নেই।
কন্টেইনমেন্ট জোনের নতুন তালিকায় কলকাতা পুরসভার তিন নম্বর বোরোতে ২ টি কন্টেইনমেন্ট জোন৷ অর্থাৎ ৩ টি কন্টেইনমেন্ট জোন থেকে কমে ২ টি হয়েছে৷ সংক্রমিত এলাকা ২ টি হল তিন নম্বর বোরোর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের ৭১/৩ ক্যানাল সার্কুলার রোড৷ এছাড়া ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইন্টার বারোয়ারি তলা রোড৷ এর মধ্যে একটি কমপ্লেক্স অপরটি মিক্সড এলাকা৷
কলকাতা পুরসভার চার নম্বর বোরোর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের যুগল কিশোর দাস লেন,আমহার্স্ট স্ট্রিট এলাকা৷ এখানকার মাল্টিপল প্রেমিসেস এলাকা সংক্রমিত৷ এছাড়া ৯ নম্বর বোরোর ৭৭,৮২ নম্বর ওয়ার্ড ৷ ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের মনসাতলা লেন,খিদিরপুর এলাকা৷
১,সবজি বাগান লেন৷ এবং চেতলা রোড ,১৩বি এবং সি৷ এরই মধ্যে চেতলায় একটি বস্তি এলাকা এবং খিদিরপুরের মিক্সড এলাকা ৷ কলকাতা পুরসভার ১৬ নম্বর বোরোর ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১৭/৬এ থেকে ৮২/১১ সিস্টার নিবেদিতা রোড৷ ওদিকে বড়বাগান , বিদ্যাসাগর সরণি ও ২৩/২ সুকান্ত সরণি,বড়িশা এলাকা৷ মাল্টিপল প্রেমিসেস এলাকা৷ এর আগে কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা কমে হয় ১১৷
দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, "দ্বিতীয় সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে রাজধানীর ২৯.১ শতাংশ বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে।" অর্থাৎ দিল্লির ৫৮ লক্ষ মানুষের শরীরে এখন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। ওই সমীক্ষায়আরও দেখা গেছে যে, দিল্লির দক্ষিণ পশ্চিম জেলাতেই সব থেকে বেশি মানুষ অর্থাৎ প্রায় ৩৩.২ শতাংশের মধ্যে এই অ্যান্টিবডির অস্তিত্ব মিলেছে। নয়া দিল্লি এলাকায় সেই তুলনায় এই পরিমাণ কিছুটা হলেও কম। সেখানে ২৪.৬ শতাংশের শরীরে মিলেছে অ্যান্টিবডি।