সৌন্দর্যের চাবিকাঠি লুকিয়ে রয়েছে অ্যালোভেরাতেই, জেনে নিন ব্যবহার বিধি

111

হজম প্রক্রিয়া ভাল করতে অ্যালোভেরার জুড়ি মেলা ভার। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান পাকস্থলী ঠান্ডা রাখে। এবং গ্যাসের সমস্যা দূর করে। প্রতিদিন সকালে অ্যালোভেরার শরবত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

211

ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার গুরুত্ব অপরিসীম। বহু বছর ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসেছ। ত্বকে ব়্যাশ, চুলকানি, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে অ্যালোভেরার অনেক গুণ রয়েছে।

311

যারা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য অ্যালোভেরা ভীষণ উপকারি। নিয়মিত অ্যালোভেরার রস খেলে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে এবং ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

411

চুল পড়া, খুশকির সমস্যা দূর করতে অ্যালোভেরা ভীষণ উপকারি। নারকেল তেলের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে সারারাত রেখে দিয়ে পরের দিন শ্যাম্পু করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

511

অ্যালোভেরার জুস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখে। এটি দূষিত রক্ত দেহ থেকে বের করতে সাহায্য করে। এবং হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

611

ওজন কমাতেও অ্যালোভেরার জুস অনেক কার্যকরী। অ্যালোভেরার রস নিয়মিত খেলে শরীরের বাড়তি মেদ দূর হয়। কোনওরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ওজন কমাতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।

711

চুলের শুস্ক ভাব দূর করতে অ্যালোভেরা ভীষণ উপকারি। অ্যালোভেরার রসের সঙ্গে আমলকির রস মিশিয়ে চুলে লাগালে চুলের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায়। চুলের কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে অ্যালোভেরা।

811

উজ্জ্বল ত্বক পেতে, বয়সের ছাপ থেকে মুক্তি পেতে গেলে নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল লাগান।

911

অ্যালোভেরার জুস কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখে। এটি দূষিত রক্ত দেহ থেকে বের করতে সাহায্য করে। এবং হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

1011

অ্যালোভেরার জুস দাঁত এবং মাড়ির সমস্যায় উপকারী। এর পাশাপাশি ইনফেকশন নিবারণে সহায়তা করে।

1111

গ্লুকোমেনন নামে এক ধরনের অত্যন্ত উপকারী গ্রোথ হরমোন পাওয়া যায় অ্যালোভেরায়। আগুন, সূর্যরশ্মি বা কোনও আঘাত থেকে ত্বকে ছ্যাঁকা, পোড়ার মতো প্রদাহ শুরু হলে, তা কিছুক্ষণের মধ্যেই নিরাময় করতে পারে অ্যালোভেরা।