দূর্গা পুজোর কলকাতায় সেটা ৬টি স্ট্রিট ফুড, ঠাকুর দেখতে গেলে অবশ্যই চেখে দেখুন
- FB
- TW
- Linkdin
দেখতে সাধারণ জিলিপির মত। কিন্তু এটি তৈরি হয় ছানা দিয়ে। উৎসবের কলকাতা এটি অন্যতম আকর্ষণ। কলকাতার সেরা মিষ্টিগুলির একটি হল ছানার জিলিপি। উত্তর থেকে দক্ষিণ সর্বত্রই এই মিষ্টি পাওয়া যায়।
বাঙালির শেষপাতে দই ছাড়া এখনও খাবার অসম্পূর্ণ। কিন্তু ঠাকুর দেখতে বেরিয়েও হাতে একটা দইয়ের খুরি কয়েক বছর আগেও কলকাতার পরিচিত দৃশ্য ছিল। এখন সেই জায়গা দখল করেছে প্ল্যাস্টিক বা ফাইবারের ভাঁড়। এই শহরের সর্বত্র মিষ্ট দই বিক্রি হয়। নামি দোকানের পাশাপাশি অনামি দোকানের মিষ্টি দই মুখে তুলেও অনেকটি তৃপ্তির শ্বাস নিতে দেখা যায়।
রাস্তার এই খাবার অত্যান্ত জনপ্রিয় কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা। গরম দরম ফুলকো লুচি তার সঙ্গে শুকনো আলুর দম । অফিসপাড়ায় সারা বছর এই জাতীয় দোকানে ভিড় লেগেই থাকে। আর পুজোর সময় যে কোনও পুজো মণ্ডপের সামনেই এই দোকান থাকে ভিড়ি ঠাসা।
চিকেন, মটন, এগ, পনির রোল-তো সারা বছরই অনেকেই খান। কিন্তু পুজোর সময়ও এই রোল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন ন বাঙালি। আর কলকাতায় আসা দর্শনার্থী বা পর্যটকরা এই সময় এসে রোলে কামড় দেবে না - তা কি হয়? নানা রকম রোল বিক্রি হয় কলকাতার রাস্তা। যা স্বাদের পাশাপাশি পেট ভরাতে ওস্তাদ।
রাস্তার খাবার হলেও তা অত্যান্ত প্রিয় কলকাতাবাসীর। সেরা ঘুঘনিচাট যদিও নিউমার্কেটে বিক্রি হয়। কিন্তু পুজোর সময় যে কোনও জায়গাতেই আপনি এই খাবার ট্রাই করতে পারেন। পেঁয়াজ, ধোনেপাতা , চমাটো , লঙ্কা কুঁচি দিয়ে এই খাবারটি রীতিমত মন ভাল করে দেয়।
কলকাতার সেরা খাবার খাবার নিয়ে যদি কোনও দিন ভোটাভুটি হয় তাহলে ফুচকাই পাবে সেই শিরোপা। উত্তর থেকে দক্ষিণ - সর্বত্রই সবসয়ই ফুচকার একচেটিয়া রমরমা। একাধিক জায়গায় ফুচকার স্টল থাকে। অনেকে আবার ঠেলা গাড়িতে করেও ফুচকা বিক্রি করেন। কিন্তু সবজায়গাতেই প্রবল ভিড় থাকে।