- Home
- Lifestyle
- Relationship
- এই খারাপ অভ্যেসগুলির জন্যই অজান্তেই কমে যেতে পারে 'স্পার্মকাউন্ট', সাবধান না হলেই চরম ক্ষতি
এই খারাপ অভ্যেসগুলির জন্যই অজান্তেই কমে যেতে পারে 'স্পার্মকাউন্ট', সাবধান না হলেই চরম ক্ষতি
- FB
- TW
- Linkdin
সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্পার্ম কাউন্ট হ্রাসের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। আর এই সমস্যায় যারা ভুগছেন, তারা সকলেই হতাশ হয়ে পড়ছেন বিষয়টি নিয়ে। কারণ ভবিষ্যত পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে এই শুক্রাণুর সংখ্যা হ্রাস।
সমীক্ষা বলছে, শরীরচর্চা করলে এবং ওজন কমালে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ে। প্রতিদিন যদি ৫০ মিনিট যদি অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করা যায়, তা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে।
একদিন নয়, বরং একটানা ১৬ সপ্তাহ এভাবে শরীরচর্চা করলে তবেই হাতেনাতে মিলবে ফল। তার সঙ্গে অবশ্যই চাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা যেমন মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করে, তেমনই তা শরীরের পক্ষেও ভীষণ ক্ষতিকর। এতে দেহের এনার্জি যেমন নষ্ট হয় তেমনই শুক্রাণু তৈরির ক্ষমতা কমে যায়।
শরীরচর্চা যেমন মাস্ট, তার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খান, দুশ্চিন্তা মুক্ত হতে যা যা দরকার, সেগুলি বেশি করে করুন সম্ভব। আর তাতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর তা প্রায় সকলেই জানেন। যৌনমিলনের সময় সঙ্গীকে সুখ দিতে চাইলে আজ থেকেই ধূমপানকে বিদায় জানান। কারণ এটিতেও স্পার্ম কাউন্ট কমিয়ে দেয়।
তবে শুধু ধূমপানই নয়, এর পাশাপাশি মদ্যপানও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। লিভার, ক্যানসারের মতো রোগ ছাড়াও এর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে আপনার যৌনজীবনেও।
গবেষণা বলছে, নিয়মিত মদ খেলেও স্পার্ম কাউন্ট কমে যায়। বীর্যের গুণাগুণও ধীরে ধীরে খারাপ হয়ে যায়। এমনকী আপনাকে নপুংষকেও পরিণত করতে পারে। ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম যুক্ত ট্যাবলেট বা ক্যালসিয়াম-যুক্ত খাবার শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে অনেকটাই সাহায্য করে। তবে নিজে থেকে কোনও ওষুধ খাবেন না। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
স্পার্ম কাউন্ট বা শুক্রাণু সংখ্যা হ্রাস পরিবার পরিকল্পনায় বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছেন প্রায় ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বন্ধ্যাত্বর জন্য দায়ী বেশিরভাগ পুরুষরাই। যার ফলে সঙ্গমের পথে বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে বেশ কিছু কঠিন সমস্যা।
স্পার্ম কাউন্ট বা শুক্রাণু সংখ্যা হ্রাস পরিবার পরিকল্পনায় বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছেন প্রায় ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বন্ধ্যাত্বর জন্য দায়ী বেশিরভাগ পুরুষরাই। যার ফলে সঙ্গমের পথে বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে বেশ কিছু কঠিন সমস্যা।
সমীক্ষা বলছে, প্রতি ৬ জন পুরুষের মধ্যে ১ জনের এই সমস্যা রয়েছে। শুধু তাই নিজেদের দোষেই এই স্পার্ম কাউন্ট ক্রমশ কমছে। যার ফলে সন্তান ধারণের সময় সমস্যায় পড়ছেন অনেকেই ।