হুগলিতে শিল্পীর তুলির টান, গোটা গ্রাম যেন জলছবি
করোনার থাবায় লকডাউন চলাকালীন বাইরে কোনও কাজ ছিল না। তা বলে কী শিল্পীরা বসে থাকতে পারেন। গোটা গ্রাম জুড়ে বাড়ির দেওয়াল গুলিতে তুলির টানে ফুটিয়ে তুললেন গ্রাম বাংলার চিত্র। অ্য়াবস্ট্রাক, টেরাকোটা, মধুবনি সব যেন মিলে মিশে একাকার। চিত্রশিল্পীর নাম অতনু ঘোষ। হুগলি জেলার ছোট্ট গ্রাম জয়পুর। সেখান বাসিন্দা ওই চিত্রশিল্প। তবে অতনু নামটাতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পেশায় বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের পার্শ্বশিক্ষক তিনি। তাঁর তুলির টানে গোটা গ্রাম যেন জলছবি।
- FB
- TW
- Linkdin
করোনা আবহে শিল্পীর তুলির টানে গোটা গ্রাম যেন জলছবি। গ্রামের বাড়ির দেওয়াল গুলিতে ফুটে উঠেছে গ্রাম বাংলার চিত্রনাট্য।অ্য়াবস্ট্রাক, টেরাকোটা, মধুবনি সব যেন মিলে মিশে একাকার।
চিত্রশিল্পীর নাম অতনু ঘোষ। হুগলির জয়পুর গ্রামের বাসিন্দা। তবে তিনি শুধু অতনু নামটাতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। করোনার আবহে লকডাউন চলাকালীন বাইরে কাজ না থাকায় গোটা গ্রামটাকেই সাজিয়ে তুলেছেন তিনি।
লকডাউনের জেরে বাড়িতে পড়ে থাকা রঙ কাজ লাগান এই চিত্রশিল্পী। গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে তিনি অনুরোধ করেন তাঁদের বাড়ির দেওয়াল ছবি আঁকার জন্য। গ্রামবাসীরাও তাঁর কথায় রাজি হয়ে যান।
গ্রামের বাড়ির দেওয়ালে দেওয়ালে গ্রাম বাংলার ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। পেশায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের পার্শ্বশিক্ষকের তুলির টানে গ্রাম যেন বর্ণময়।
চিত্রকর হিরন মিত্রর শীষ্য অতনু। বিভিন্ন জায়গায় অঙ্কনের প্রশিক্ষণ দেন তিনি। লকডাউনের সময় কাজ না থাকায় গ্রামটাই সৌন্দর্যায়নের উদ্য়োগ নেন তিনি।
চিত্রশিল্পী অতনুর এই উদ্য়োগকে স্বাগত জানান গ্রামবাসীরা। তাঁর এই কাজে হাত লাগান গ্রামের আট থেকে আশি প্রত্যেকেই। তাঁর তুলির টানে গ্রাম যেন আজ জলছবি।