সংক্ষিপ্ত

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে মেনে চলতে হয় ডাক্তারের কঠিন নির্দেশ। নিয়ম মেনে থাকলে আর নিয়মিত ওষুধ খেলেই রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকবে। তা না হলে, এই রোগ একের একে শরীরের সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর থাবা বসায়। তবে, ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত কোন খাবার নয়, তা নিয়ে সকলের মনেই নানান প্রশ্ন থাকে। অধিকাংশ খাবারই খেতে বারন করা এই ধরনের রোগীদের। আজ তথ্য রইল ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের ব্রেকফার্স্ট নিয়ে। জেনে নিন এই ধরনের রোগীরা ব্রেকফার্স্টে কী খাবেন। 

অনিদ্রা, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, নিত্যদিন দোকানের খাবার এর সঙ্গে শরীর চর্চার অভাবে দেখা দিচ্ছে একের পর এক রোগ। অল্প বয়সেই অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন নানান রোগে। এই তালিকায় রয়েছে প্রেসার, কোলেস্টেরল, থাইরয়েডের মতো সমস্যা। তেমনই আছে ডায়াবেটিস। এখন ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তি ঘরে ঘরে। এই রোগ অল্প বয়সেই থাবা বসাচ্ছে অনেকের শরীরে। একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে মেনে চলতে হয় ডাক্তারের কঠিন নির্দেশ। নিয়ম মেনে থাকলে আর নিয়মিত ওষুধ খেলেই রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকবে। তা না হলে, এই রোগ একের একে শরীরের সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ওপর থাবা বসায়। তবে, ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত কোন খাবার নয়, তা নিয়ে সকলের মনেই নানান প্রশ্ন থাকে। অধিকাংশ খাবারই খেতে বারন করা এই ধরনের রোগীদের। আজ তথ্য রইল ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের ব্রেকফার্স্ট নিয়ে। জেনে নিন এই ধরনের রোগীরা ব্রেকফার্স্টে কী খাবেন। 
রোজ খাদ্যতালিকায় রাখুন একটি করে ডিম। ব্রেকফার্স্টে অবশ্যই ডিম খান। এতে খুবই কম পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। তেমনই থাকে প্রচুর প্রোটিন। যা শরীরের ঘাটতি পূরণ করে। রোজ একটি করে ডিম খেলে শরীরে জোড় পাবেন। 
সকলে খেতে পারেন ওটস। এটি অল্প পরিমাণ খেলেও দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা লাগে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিসের রোগীরা রোজ সকালে খেলে পারেন ওটস।  
চিয়া বীজ রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে। এতে থাকে ফাইবার। যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। রোজ সকালে খেতে পারেন চিয়া বীজ। 
তেমনই খান কম কার্ব যুক্ত স্মুদি। এই ধরনের খাবার সুখরোচক হয় সঙ্গে স্বাস্থ্যকর। তাই রোজ সকালে বানিয়ে নিন স্মুদি। এতে পেটও ভরবে তেমন শরীরও থাকবে সুস্থ।
কটেজ পনির ও বাদাম রাখুন ব্রেকফার্স্টে। শরীর সুস্থ রাখতে এটি খুবই প্রয়োজন। সঙ্গে পেট ভরা থাকবে। কটেজ পনির দিয়ে স্যান্ডউইচ বানিয়ে নিন। সকালে এই খাবার শরীরের সঙ্গে মন ভালো রাখবে। তেমনই সঙ্গে খান বাদাম। 
এর সঙ্গে প্রচুর জল খান। এমন অবহাওয়া থাকলে জল পিপাসা নাও পেতে পারে। কিন্তু, রোজ নিয়ম করে মেপে মেপে জল খান। ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল অবশ্যই খাবেন। এতে শরীর থাকবে সুস্থ। সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত জল খাওয়া দরকার। তা না হলে শরীরে ডিহাইড্রেশনের মতো সমস্যা দেখা দেবে।  
 
আরও পড়ুন- Metaverse প্রযুক্তি কি, এখানে আপনি বাস্তব আর ভার্চুয়াল জগতের পার্থক্য ভুলে যাবেন

আরও পড়ুন- অ্যাক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কী, জেনে নিন এর কারণ এবং এর উপসর্গগুলি

আরও পড়ুন- লাউয়ের খোসা ফেলে না দিয়ে মুখে লাগান, ত্বকের একাধিক সমস্যা সমাধান হবে এর গুণে