সংক্ষিপ্ত
- চারিদিকে বেজে উঠেছে আগমনীর সুর
- শান্তির বার্তা প্রচার করাই মূল লক্ষ্য
- সেই লক্ষ্যেই গৌতম বুদ্ধের বাণী প্রচার করছে বিনায়ক এনক্লেভ পুজো কমিটি
- এবারে তাদের পুজো ১৩ বছরে পা দিল
চারিদিকে বেজে উঠেছে আগমনীর সুর। রাত পোহালেই মহালয়া, আর তারই মাঝে শারদোৎসবে মেতে উঠেছে আপামোর বাঙালি। বারোয়ারি পুজোগুলির পাশাপাশি প্রস্তুতি তুঙ্গে আবাসনের পুজোগুলিতেও। তেমনই পুজো প্রস্তুতি জোর কদমে এগোচ্ছে বিনায়ক এনক্লেভ পুজো কমিটি।
এবারে তাঁরা ঝুঁকেছেন শান্তির বাণী প্রচারে। গৌতম বুদ্ধ যে শান্তির বাণী প্রচার করেছিলেন, তাই তুলে ধরা হচ্ছে এই আবাসনের পুজোর মণ্ডপসজ্জায়, মণ্ডপ সেজে উঠেছে ভগবান বুদ্ধর বিরাট মূর্তিতে। মণ্ডপ সজ্জার দায়িত্বে রয়েছেন রঞ্জিত প্রামাণিক। প্রতিমা সজ্জার দায়িত্বে রয়েছেন জিতেন পাল।
এবছর ১৩ তম বর্ষে পা দিল বিনায়ক এনক্লেভ পুজো কমিটির পুজো। এই কয়েক বছরের পরিসরেই একাধিক সামাজিক কাজ কর্মের সঙ্গে যুক্ত থেকেছে বিনায়ক এনক্লেভ পুজো কমিটি। এবছরে তাদের পুজোর বাজেট ১৫ লক্ষ টাকা। বিনায়ক এনক্লেভ-এর পুজোতে তিন দিনে রীতিমতো উৎসবের আনন্দে মেতে ওঠেন সমস্ত আবাসিকরা। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া, ছোটদের নিয়ে ফ্যান্সি ড্রেস কম্পিটিশন, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকাসুর বধ করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নিয়েছেন তাঁরা। এর জন্য পাটের ব্য়াগ প্রদানও করেছেন সকলকে। এইভাবেই সামাজিক কাজকর্মের মধ্যে থেকে সমাজকে শান্তির বাণী প্রচারের লক্ষ্যে এগোচ্ছে বিনায়ক এনক্লেভ পুজো কমিটি।