সংক্ষিপ্ত

বালির গর্ভ থেকে জাগছে মন্দির
৩০০ বছর আগে বালি চাপা পড়ে গিয়েছিল
অন্ধ্রপ্রদেশের মন্দির ঘিরে উৎসহ স্থানীয়দের
নদী গ্রাস করেছিল মন্দিরটিকে 
 

৩০০ বছর বালি চাপা পড়ে ছিল মন্দিরটি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানতই না শতাব্দী প্রাচিন একটি মন্দির রয়েছে তাঁদের গ্রামে। কিন্তু কিছু বালি মাফিয়াদের দৌরাত্মেই সামনে এই দীর্ঘদিন সমাধিস্ত থাকা এই মন্দিরটি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন বালি মাফিয়ারা এই এলাকায় থেকে বালি তুলে নিয়ে যায়। তাতেই ধীরে ধীরে প্রকট হয় মন্দিরে ইঁটের কাঠামো।  প্রায় ৩০০ বছর আগে মন্দিরটি বালি চাপা পড়ে গিয়েছিল। বালি মাফিয়ারা অবৈধভাবে বালি তুলে নিয়ে যাওয়ার পর  গ্রামবাসীরাই আবিষ্কার করেন মন্দিরটি। জানা হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনকে। পাশাপাশি শুরু হয়েছে পুজোর তোড়জোড়। 


অন্ধ্র প্রদেশের নেল্লোরের পেরুমল্লাপাদুর গ্রামে আবিষ্কার হয়েছে প্রাচিন মন্দির। মন্দিরের আরাধ্য দেবতা নাগেশ্বর স্বামী। এলাকার বিদগ্ধ মানুষের দাবি এই মন্দির সংলগ্ন আরও দুটি মন্দির রয়েছে। স্থানীয় উৎসাহী মানুষরাই খনন কার্য চালিয়ে মন্দিরের কাঠামো উদ্ধারের  করছে। অন্ধ্রপ্রদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী পরিচালক রামসুবা রেড্ডির ধারনা ১৮৫০ সালে বন্যার সময়ই গতিপথ পরিবর্তন করে পেন নদী। সেই সময় নদী গর্ভে চলে যায় নাগেশ্বর স্বামীর এই মন্দিরটি। তারপর দীর্ঘ দিন বালি চাপা পড়েছিল এটি। কালের নিয়মে অনেকেই ভুলে গিয়েছিলেন। 

লাদাখ সংঘর্ষের দায় এখনও ভারতের ঘাড়ে চাপাতে ব্যস্ত চিন, সম্পূর্ণ অন্য রাস্তায় রাজনাথ ...

'ডেক্সামেথাসোন' প্রাণ বাঁচাচ্ছে গুরুতর করোনা আক্রান্তদের, বিশ্বকে আশার আলো দেখাচ্ছে ইংল্যান্ড ...

ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে করতে যাওয়ার 'শাস্তি' পেল বর, মধ্যপ্রদেশে প্রকট হল জাতি বৈষম্য ...

স্থানীয়দের বিশ্বাস এই মন্দিরে বিষ্ণুর অবতার পরশুরাম পুজিত হন। মন্দিরটি পুর্ণনির্মাণের বিষয়েও চিন্তাভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। প্রাথমিকভাবে গ্রামের মানুষই মন্দিরটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিয়েছেন।